শেষ দুই ওভারে আয়ারল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল ১৯ রান। ক্রিজে ছিলেন ওপেনার অ্যান্ড্রু বলবার্নি ও অলরাউন্ডার গ্যারেথ ডেলানি। শাহিন শাহ আফ্রিদি ১৯তম ওভারে ৭৭ রান করা বলবার্নিকে ফেরালেন, রান দিলেন মাত্র ৮।
তবে এরপরও আব্বাস আফ্রিদির করা শেষ ওভারে ১১ রানের সমীকরণ মিলিয়ে আয়ারল্যান্ডকে দুর্দান্ত জয় এনে দিয়েছেন কার্টিস ক্যাম্ফার। ২০তম ওভারে প্রথম বল ও চার নম্বর বলে বাউন্ডারি মারেন ক্যাম্ফার। এই জয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে আয়ারল্যান্ড।
টসে হেরে ব্যাটিং করতে নেমে বাবর আজমের ফিফটিতে পাকিস্তান তুলেছিল ৬ উইকেটে ১৮২ রান। জবাবে বলবার্নির ৭৭ আর অন্য সবার ছোট ছোট ইনিংসেই ৫ উইকেট হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় আইরিশরা।
ম্যাচ হারলেও বাবর নতুন এক কীর্তি গড়েছেন। ৫৭ রানের ইনিংস খেলে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে যৌথভাবে সর্বোচ্চ ৩৮ ফিফটির মালিক হয়েছেন বাবর। তাঁর সমান ৩৮ ফিফটি আছে কোহলির। তবে কোহলি (১০৯) বাবরের (১০৮) চেয়ে একটি ইনিংস বেশি খেলেছেন। আজ ওপেনিংয়ে রান পেয়েছেন সাইম আইয়ুবও। ২৯ বলে ৪৫ রানের ইনিংস খেলেছেন সাইম। শেষ দিকে ইফতিখার আহমেদ ১৫ বলে ৩৭ রানে অপরাজিত ছিলেন।
আইরিশদের হয়ে মূলত ম্যাচটিকে একাই টেনেছেন বলবার্নি। টেক্টর, ডকরেলদের সঙ্গে ছোট ছোট জুটিতেই ১৮২ রান তাড়া করে পল স্টারলিংয়ের দল। ২৪ বলে ৩৬ রান করেছেন টেক্টর, ডকরেল ১২ বলে ২৪।