বৃষ্টিতে প্রথম দিনের খেলা আগেভাগেই শেষ

আলোর স্বল্পতা এবং খেলা বন্ধ

গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামের চারপাশটা বেশ অন্ধকার হয়ে এসেছে। আলোর স্বল্পতায় ৩৫তম ওভার শেষে তাই খেলা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আম্পায়াররা। দুই দলই ড্রেসিংরুমে ফিরে গেছে। কিছুক্ষণ পর বৃষ্টিও শুরু হয়েছে।

মুমিনুল ৪০ রানে অপরাজিত। মুশফিক অপরাজিত ৬ রানে।

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৩৫ ওভার শেষে ৩ উইকেটে ১০৭।

বাংলাদেশের এক শ পার

৩৪তম ওভারে আকাশ দীপের শেষ বলে মিড অফ দিয়ে চার মেরে বাংলাদেশের দলীয় সংগ্রহ ১০০ পার করেন মুমিনুল। ৩৬ রানে ব্যাট করছেন তিনি। ৫ রানে অপরাজিত মুশফিক।

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৩৪ ওভারে ৩ উইকেটে ১০২।

আউট নাজমুল

দ্বিতীয় সেশনের খেলা শুরুর তৃতীয় ওভারেই আউট নাজমুল। কানপুর টেস্টে প্রথম উইকেট তুলে নিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন।

২৯তম ওভারের শেষ বলে অশ্বিনের বলে এলবিডব্লু হন বাংলাদেশ অধিনায়ক। আম্পায়ার আউট ঘোষণা করলেও রিভিউ নিয়েছিলেন নাজমুল। কিন্তু তৃতীয় আম্পায়ারও আউট ঘোষণা করেন।

৫৭ বলে ৩১ রান করে আউট হলেন নাজমুল। এর মধ্য দিয়ে মুমিনুলের সঙ্গে তাঁর ৫১ রানের জুটিও ভাঙল। ক্রিজে মুমিনুলের নতুন সঙ্গী মুশফিকুর রহিম।

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ২৯ ওভার শেষে ৩ উইকেটে ৮০।

ক্রিজে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি নাজমুল

সকালের সেশনে ‘ভালো খেলেছে’ বাংলাদেশ

সকালের সেশনে ২৬তম ওভারে আকাশ দীপ বোলিং করার সময়ই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি নামছিল। ২৬তম ওভার শেষে মধ্যাহ্ন বিরতি গিয়েছে দুই দল। তাঁর আগে বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে ২ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ৭৫ রান। মুমিনুল ২৭ ও নাজমুল ২৮ রানে অপরাজিত।

২৬তম ওভারের খেলা চলাকালীন ধারাভাষ্যকক্ষে তামিম ইকবাল বলছিলেন, সকালের সেশনে মেঘলা আবহাওয়াম, বৃষ্টি ও পেসবান্ধব কন্ডিশনে ‘ভালো খেলেছে’ বাংলাদেশ। ২টি উইকেট পড়লেও ভারতীয় বোলারদের বাংলাদেশ ভালোই সামাল দিয়েছে বলে মনে করেন জাতীয় দলের বাইরে থাকা বাংলাদেশের এই ওপেনার।

সকালের সেশনে ৯ম ওভারে দলীয় ২৬ রানে আউট হন ওপেনার জাকির হাসান। ২৪ বল খেলে ০ রানে আকাশ দীপের বলে স্লিপে ক্যাচ দেন। মাঝে তিন ওভার পর আরেক ওপেনার সাদমান ইসলামও (২৪) আকাশ দীপের বলে এলবিডব্লু হন। এরপর তৃতীয় উইকেটে ৮৩ বলে অবিচ্ছিন্ন ৪৫ রানের জুটি গড়েন মুমিনুল ও নাজমুল।

ধারাভাষ্যকার রবি শাস্ত্রী জানিয়েছেন, উইকেট ধীরে ধীরে ব্যাটিং সহায়ক হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের ক্রিজে জমে যাওয়ার এটাই সময়।

পারবেন তো মুমিনুল–নাজমুল?

মধ্যাহৃ বিরতির সময় বৃষ্টি শুরু হয় গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামে

‘শট অব দ্য মর্নিং’

কথাটা ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার রবি শাস্ত্রীর। ২৩তম ওভারে বুমরার শেষ বলে হাঁটু গেড়ে দর্শনীয় কাভার ড্রাইভে চার মারেন মুমিনুল। শটটি দেখে এই কথা বলেন শাস্ত্রী। ১৫ রানে ব্যাট করছেন মুমিনুল। নাজমুল ২৬ রানে অপরাজিত।

অবিচ্ছিন্ন ৪১ রানের জুটি গড়েছেন দুজন।

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ২৩ ওভারে ২ উইকেটে ৭০।

বাংলাদেশের ৫০

১৭তম ওভারে আকাশ দীপকে স্কয়ার কাটে চার মেরে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের দলীয় সংগ্রহ ৫০ এনে দেন মুমিনুল। ৬ রানে ব্যাট করছেন তিনি। অন্য প্রান্তে ১৬ রানে অপরাজিত নাজমুল।

মেঘলা আবহাওয়া ফিরে এসেছে কানপুরে। আলোর স্বল্পতার জন্য গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইট জ্বালানো হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ১৭ ওভারে ২ উইকেটে ৫১।

সাদমান আউট এবং রোহিতও অবাক!

রাউন্ড দ্য উইকেট এসেছিলেন আকাশ দীপ। বল সাদমানের সামনের পায়ে লাগলেও একটু লাফিয়ে উঠেছিলেন বাঁহাতি ওপেনার। আকাশ দীপ আবেদন করেও আম্পায়ারের সাড়া না পাওয়ার পর রিভিউ নেওয়ার ইঙ্গিত করেন। বোলারের দাবিতে সাড়া দেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এমনিতে দেখে মনে হয়েছিল, বল লেগ স্টাম্পের বাইরে দিয়ে বেরিয়ে যাবে। কিন্তু তৃতীয় আম্পায়ারের রিপ্লেতে দেখা গেল বল লেগ স্টাম্পে লাগত। আউটের সিদ্ধান্ত দেওয়ার পর রোহিতের আনন্দ দেখে কে! তিনি নিজেও অবাক।

ভালো শুরু করেও ৩৬ বলে ২৪ রানে আউট হলেন সাদমান। ক্রিজে মুমিনুলের নতুন সঙ্গী বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল।

পানি পানের বিরতি।

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ১৩ ওভারে ২ উইকেটে ৩৭।

আকাশ দীপের উদ্‌যাপন। ২টি উইকেট নেওয়ার আনন্দ এমনই হয়

জাকিরের ২৪ বলে ‘ডাক’, যেখানে চতুর্থ

বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ বল খেলে ০ রানে আউট হওয়ার তালিকায় চতুর্থ জাকির হাসান।

৪র্থ
টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ বল খেলে ০ রানে আউট হওয়ার তালিকায় চতুর্থ জাকির।

২০০২ সালে কলম্বোয় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সর্বোচ্চ ৪১ বল খেলে ০ রানে আউট হন বাংলাদেশের সাবেক পেসার মনজুরুল ইসলাম। ২০০৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ক্যান্ডিতে ২৯ বল খেলে ০ রানে আউট হন রাজিন সালেহ। পরের বছর ডানেডিনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২৫ বল খেলে ০ রানে আউট হন আফতাব আহমেদ। এরপর জাকিরের ২৪ বলে ০ রানে আউট হওয়া।

টেস্টে সবচেয়ে বেশি বল খেলে ০ রানে আউট হওয়ার রেকর্ড নিউজিল্যান্ডের জিওফ অ্যালটের। ১৯৯৯ সালে অকল্যান্ডে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৭৭ বল খেলে ০ রানে আউট হন সাবেক এই বাঁহাতি পেসার।

০ রানে ফিরলেন জাকির

২৪ বল খেলে ০ রানে আউট জাকির।

রাউন্ড দ্য উইকেট এসে জাকিরকে তৃতীয় স্লিপে ক্যাচে পরিণত করেছেন ভারতের পেসার আকাশ দীপ।

যশস্বী জয়সোয়াল ক্যাচটি নিতে পেরেছেন কি না, তা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল না। টিভি রিপ্লেতে বোঝা গেছে, বৈধভাবেই ক্যাচটি নিয়েছেন জয়সোয়াল।

ধারাভাষ্যকক্ষে পরে তামিম ইকবাল বলেছেন, জাকির আউট হওয়ার আগে প্রায় সব বলই শরীরের কাছ থেকে খেলায় ব্যাটে পেয়েছেন। কিন্তু আউট হওয়ার বলটি শরীরের একটু বাইরে খেলায় ব্যাটের কানা নিয়ে বল চলে গেছে স্লিপ ফিল্ডারের হাতে।

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৮.২ ওভারে ১ উইকেটে ২৬। ক্রিজে সাদমানের নতুন সঙ্গী মুমিনুল হক।

রানের দেখা পাননি জাকির

আধা ঘণ্টা শেষে ২১, কোনো ক্ষয়–ক্ষতি হয়নি

সকালের সেশনে প্রথম আধা ঘণ্টায় ৭ ওভারের খেলা হয়েছে। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে ৭ ওভার শেষে বিনা উইকেটে ২১ রান তুলেছে। ২০ বল খেলেও এখনো রানের দেখা পাননি জাকির হাসান। সাবধানী ব্যাটিং করছেন তিনি। সাদমান ২২ বলে ১৭ রানে অপরাজিত।

৮ম ওভারে আক্রমণে স্পিনার! রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে আক্রমণে এনেছেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত।

সাবধানী শুরু

দুই ওপেনার জাকির হাসান ও সাদমান ইসলাম প্রথম দুই ওভার দেখেশুনে খেলেছেন। যশপ্রীত বুমরার করা প্রথম ওভারের প্রথম বলটি লো হওয়ার পর মনে হয়েছিল প্রথম দিনে সকালের সেশনে এমন দৃশ্য হয়তো নিয়মিতই দেখা যাবে। কিন্তু পরে বল আর লো হয়নি।

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ২ ওভার শেষে বিনা উইকেটে ৮।

৬০ বছর পর এই প্রথম!

১৯৬৪ সালের পর এই প্রথম কানপুরে কোনো দল টস জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেবার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ভারতের অধিনায়ক মনসুর আলী খান পতৌদি। ম্যাচটি ড্র হয়েছিল।

ভারত ঘরের মাঠে সর্বশেষ টেস্টে টস জিতে আগে ফিল্ডিং করেছে ২০১৫ সালে বেঙ্গালুরু টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।

ভারতের একাদশ

রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), যশস্বী জয়সোয়াল, শুবমান গিল, বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, রবীন্দ্র জাদেজা, ঋষভ পন্ত (উইকেটকিপার), রবিচন্দ্রন অশ্বিন, আকাশ দীপ, যশপ্রীত বুমরা ও মোহাম্মদ সিরাজ।

বাংলাদেশ একাদশ

জাকির হাসান, সাদমান ইসলাম, মুমিনুল হক, নাজমুল হোসেন (অধিনায়ক),মুশফিকুর রহিম,সাকিব আল হাসান, লিটন দাস (উইকেটকিপার), মেহেদী হাসান মিরাজ, হাসান মাহমুদ, তাইজুল ইসলাম ও খালেদ আহমেদ।

তিন স্পিনার ও দুই পেসার নিয়ে কানপুর টেস্টের একাদশ সাজিয়েছে বাংলাদেশ। এ বছর এপ্রিলে চট্টগ্রামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজের সর্বশেষ টেস্ট খেলেছিলেন বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল। সেই ম্যাচটি পেসার খালেদরও সর্বশেষ টেস্ট।

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

এইমাত্র হয়ে গেল টস। মুদ্রা নিক্ষেপের ভাগ্য পরীক্ষায় হেরে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ।

টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে মেঘলা আবহাওয়া ও কন্ডিশনের কথা বলেছেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিন পেসার খেলানোর কথা বলেছেন রোহিত।

টস করছেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা

টস হেরে বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন বলেছেন, ‘ব্যাটিংয়ের জন্য উইকেট ভালো মনে হচ্ছে।’

নাজমুল জানিয়েছেন, দলে দুটি পরিবর্তন আনা হয়েছে। দুই পেসার নাহিদ রানা ও তাসকিনের জায়গায় দলে ঢুকেছেন তাইজুল ইসলাম ও খালেদ আহমেদ। অর্থাৎ তিন স্পিনার ও দুই পেসার নিয়ে বোলিং আক্রমণ সাজিয়েছে বাংলাদেশ।

সাড়ে ১০টায় টস, খেলা শুরু ১১টায়

আগের রাতের বৃষ্টিতে খেলা শুরু হতে দেরি হলেও খুব বেশি সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে না। এরই মধ্যে মাঠ খেলার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। টস হবে বাংলাদেশ সময় সাড়ে ১০টায়, খেলা শুরু হবে ১১টায়।

গ্রিন পার্ক প্রস্তুত, মাঠে শেষ মুহূর্তের গা–গরমে দুই দলের খেলোয়াড়েরা

গ্রিন পার্কে ঢুকছেন শিক্ষার্থীরা

প্রথম আলোর প্রতিনিধি মোহাম্মদ জুবাইর স্টেডিয়ামে অবস্থান করছেন। তিনি জানিয়েছেন, প্রচুর শিক্ষার্থী স্টেডিয়ামে ঢুকছেন ম্যাচ দেখতে।

ভারতের মধ্যে শুধু গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামেই রয়েছে ‘স্টুডেন্ড গ্যালারি।’

স্টেডিয়ামের বাইরে শিক্ষার্থীদের ভিড়
স্টেডিয়ামের বাইরে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের একাংশ

টস হতে বিলম্ব

সারারাত বৃষ্টি হওয়ায় আউটফিল্ড ভেজা। টস হতে দেরি হবে বলে কানপুর থেকে জানিয়েছেন প্রথম আলোর প্রতিনিধি মোহাম্মদ জুবাইর। বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টায় মাঠ পরিদর্শনে যাবেন আম্পায়াররা।

গ্রিন পার্কের আউটফিল্ড এখনো খেলার জন্য উপযুক্ত হয়ে ওঠেনি

স্বাগতম!

কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ। চেন্নাই টেস্ট ২৮০ রানে জিতে সিরিজে ভারত এগিয়ে ১–০ ব্যবধানে।

তবে কানপুর থেকে দুঃসংবাদ জানিয়েছেন প্রথম আলোর প্রতিনিধি মোহাম্মদ জুবাইর। গতকাল রাতে প্রায় পুরো সময়ই বৃষ্টি হয়েছে কানপুরে। সকালের আবহাওয়াও মেঘলা। নির্ধারিত সময়ে টস হবে কি না সেটা নিয়েও সন্দেহ আছে।

কানপুর টেস্টে বৃষ্টি হানা দিতে পারে, আকুওয়েদারের এমন পূর্বাভাস আগেই জানিয়েছিল প্রথম আলো।

এদিকে গতকাল কানপুরে টেস্ট ও টি–টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা দেন সাকিব আল হাসান। সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান সর্বশেষ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই বাংলাদেশের হয়ে এই সংস্করণে নিজের শেষ ম্যাচটি খেলে ফেলেছেন। তবে পরবর্তী সময়ে দলের প্রয়োজনে টি–টোয়েন্টি ক্রিকেটে ফিরতেও পারেন সাকিব।

বাংলাদেশের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান

টেস্ট থেকে অবসর নেওয়া নিয়ে বলেছেন, আগামী অক্টোবরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ঘরের মাঠে মিরপুর টেস্ট খেলে এই সংস্করণ থেকে অবসর নিতে চান। দেশে গিয়ে যেন খেলতে পারেন, নিরাপদ অনুভব করেন, সেই আবেদনও জানান সাকিব।

কিন্তু সাকিবের সংবাদ সম্মেলনের পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পক্ষ থেকে জানানো হয়, তাঁর নিরাপত্তার দায়িত্ব নেবে না বিসিবি

অর্থাৎ, শেষ পর্যন্ত ঘরের মাঠে সাকিবের শেষ টেস্ট খেলার ইচ্ছা পূরণ না হলে কানপুর টেস্টই হবে এই সংস্করণে সাকিবের শেষ ম্যাচ।