চতুর্থ উইকেট জুটিতে শঙ্কর ও মিলার অবিচ্ছিন্ন থেকে ৩৯ বলে তোলেন ৮৭ রান
চতুর্থ উইকেট জুটিতে শঙ্কর ও মিলার অবিচ্ছিন্ন থেকে ৩৯ বলে তোলেন ৮৭ রান

গুরবাজ-ঝড় ম্লান শঙ্কর-মিলার ঝড়ে

লিটন দাস জরুরি পারিবারিক কারণে দেশে ফিরে এসেছেন। কলকাতা নাইট রাইডার্সের ইনিংস ওপেন করার লড়াইটা হয়ে গিয়েছিল তিনজনের-জেসন রয়, রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও নারায়ন জগদিশানের। সেই লড়াইয়ে আজ হারলেন ইংল্যান্ডের ওপেনার রয়

আগের ম্যাচে ওপেনিং জেসন রয়ের কাছে জায়গা হারিয়েছিলেন গুরবাজ। আজ জায়গা ফিরে পেয়ে তুললেন ঝড়। গুজরাট টাইটানসের দুই আফগানের সমন্বয়ে আউট হওয়ার আগে ৩৯ বলে খেলেছেন ৮১ রানের ঝড়ো ইনিংস। নুর আহমদের বলে রশিদ খানের হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে মেরেছেন ৫টি চার ও ৭টি ছয়, স্ট্রাইক রেট ২০৭.৬৯।

৩৯ বলে ৮১ রান করেছেন কলকাতার ওপেনার গুরবাজ

গুরবাজ ছাড়া কলকাতার টপ অর্ডার ও মিডল অর্ডারের আর কেউ তেমন রান করতে পারেননি। শেষ দিকে ২টি চার ও ৩টি ছয়ে আন্দ্রে রাসেলের ১৯ বলে ৩৪ রানে ভর করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৭৯ রান তুলতে পারে কলকাতা। গুজরাটের পক্ষে ৩৩ রানে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন মোহাম্মদ শামি। ২টি করে উইকেট পেয়েছেন জশ লিটল ও নুর আহমদ।

রান তাড়া করতে নেমে ১৩ বল ও ৭ উইকেট হাতে রেখে লক্ষ্য পৌঁছে যায় গুজরাট। খুব বড় স্কোর গুজরাটের কেউ করতে পারেননি। তবে যে কজন ব্যাটিং করেছেন, তাঁদের প্রায় সবাই রান পেয়েছেন।

২ চার ও ৫ ছয়ে শঙ্কর ২৪ বলে ৫১ রান করে অপরাজিত ছিলেন

ঋদ্ধিমান সাহা ও শুবমান গিলের ওপেনিং জুটিতে আসে ৪১ রান। এরপর হার্দিক পান্ডিয়া ও গিলের দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৫০ রান ওঠে। ২ রানের মধ্যে গিল ও পান্ডিয়া আউট হয়ে গেলে গুজরাট শিবিরে কিছুটা শঙ্কা জাগে। সেই শঙ্কা দূর করেন বিজয় শঙ্কর ও ডেভিড মিলার।

চতুর্থ উইকেট জুটিতে শঙ্কর ও মিলার অবিচ্ছিন্ন থেকে ৩৯ বলে তোলেন ৮৭ রান। ২ চার ও ৫ ছয়ে শঙ্কর ২৪ বলে ৫১ রান করে অপরাজিত ছিলেন। মিলার ২টি করে চার ও ছয়ে ১৮ বলে ৩২ রান করে অপরাজিত ছিলেন।