কেউ হয়তো আশা করেনি ভারতের বিপক্ষে এমন একটা জয়। স্রোতের বিরুদ্ধে অর্জিত এ জয়ের পুরো কৃতিত্বই বাংলাদেশ দলের। তারা এমন জয় দিয়ে নিজেদের এবং দেশকে সম্মানিত করেছে। অভিনন্দন তাদের জন্য।
ইতিবাচক মনোভাব থাকা জরুরি, তবে এই পর্যায়ের বোলিংয়ের মানের কথাও বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন।
ব্যাটে-বলে এত বড় গ্যাপ নিশ্চয়ই কোচের চোখেও পড়েছে। কিপিংয়ে আরও অবদান রাখার সুযোগ ছিল।
সুযোগের কী দারুণ অপচয়!
ব্যাটিং, বোলিং এবং অধিনায়কত্ব মিলিয়ে ম্যাচের সেরা। বোলিং রিসোর্সের ব্যবহার ছিল দারুণ। চাপের মধ্যেও দলকে ফোকাসড রাখার ক্ষমতা ওর আছে।
মনে হয়েছে যেন অচেনা এক মিরাজ ব্যাটিং করছে। বোলিংটা সন্তোষজনক।
আরও একটি ইমপ্যাক্টফুল ইনিংস। ইনিংসটা আরও ডিপে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ ছিল। এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখা জরুরি। চাপের মুখে গিলের ক্যাচের জন্য অতিরিক্ত ১ দেব।
নিজের ওপর আস্থা ওর বড় সম্পদ। সেটি যেন নষ্ট হয়ে না যায়।
ব্যাটিং-বোলিং মিলিয়ে দারুণ ভূমিকা রেখেছে এই জয়ে। ওর ৪৪ রানের সুবাদেই একটা ভালো পুঁজি পায় দল।
শেষের দিকে গুরুত্বপূর্ণ রান করেছে। অসাধারণ দৃঢ়তার পরিচয় দিয়ে গিলের উইকেট নিয়েছে। সেটিই হয়তো এই ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। সে জন্য ১ বোনাস।
দেখেই মনে হয় এ পর্যায়ে খেলার জন্য প্রস্তুত। আমরা যে এই ম্যাচ জিততে পারি, এই বিশ্বাস ওর কাছ থেকেই এসেছে। শেষেও স্নায়ু ধরে রেখেছে। ব্যাটিংয়েও ওর সামর্থ্য আছে। ওর জন্যও ১ বোনাস।
প্রথম স্পেলের সাদামাটা বোলিংয়ের পর দ্বিতীয় স্পেলে দারুণ করেছে। বহুদিন পর যেন পুরোনো দিনের মোস্তাফিজকে দেখলাম। শরীরী ভাষাতেও আস্থার ছাপ ছিল স্পষ্ট।