কানপুর টেস্টের তৃতীয় দিনে আউটফিল্ড পরীক্ষা করে দেখছেন আম্পায়াররা
কানপুর টেস্টের তৃতীয় দিনে আউটফিল্ড পরীক্ষা করে দেখছেন আম্পায়াররা

বাংলাদেশ–ভারত কানপুর টেস্টের আউটফিল্ড আইসিসির রেটিংয়ে ‘অসন্তোষজনক’

কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটি খেলেছে ভারত। ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবরের সেই ম্যাচের বেশির ভাগ সময় ভেসে গিয়েছিল বৃষ্টিতে। যেটুকু সময় খেলা হয়েছে, আউটফিল্ড খুব একটা ভালো ছিল না। মাঠটির আউটফিল্ড আইসিসির থেকে পেয়েছে ‘অসন্তোষজনক’ রেটিং। ফলে ভেন্যুটি ১ ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছে।

ম্যাচের প্রথম দিন খেলা হয়েছে মাত্র ৩৫ ওভার। দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনে কোনো খেলাই হয়নি। যদিও ম্যাচের তৃতীয় দিনে খেলার জন্য বরাদ্দ সময়ে কোনো বৃষ্টি হয়নি।
বৃষ্টির কারণে আড়াই দিনের বেশি সময় খেলা না হলেও ম্যাচটিতে ৭ উইকেটে জেতে ভারত। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে তারা অলআউট করে দেয় ২৩৩ রানে, দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ করতে পারে ১৪৬ রান। ভারত টি–টোয়েন্টির গতিতে ব্যাটিং করে ৩৪.৪ ওভারে ২৮৫ রান তুলে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে। পরে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ৯৮ রান পেরিয়ে যায় তারা ১৭.২ ওভারে, মাত্র ৩ উইকেট হারিয়ে।

নোমান আলী ও সাজিদ খান ইংল্যান্ডের বিপক্ষে রাওয়ালপিন্ডি ও মুলতানে চালিয়েছেন স্পিনরাজ

২০২৪–২৫ মৌসুমে ভারত আর যে চারটি ভেন্যুতে টেস্ট খেলেছে, এর মধ্যে নিউজিল্যান্ড সিরিজের তিনটি বেঙ্গালুরু, পুনে ও মুম্বাই ‘সন্তোষজনক’ রেটিং পেয়েছে। চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম পেয়েছে ‘খুব ভালো’ রেটিং।

একই দিনে আইসিসি রেটিং দিয়েছে পাকিস্তান–ইংল্যান্ড সিরিজের ভেন্যু দুটিরও। মুলতানে প্রথম টেস্টে প্রথম ইনিংসে ৫৫৬ রান করেও ইংল্যান্ডের কাছে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারে পাকিস্তান। পরে দ্বিতীয় টেস্টে মুলতান ও তৃতীয় টেস্টে রাওয়ালপিন্ডিতে স্পিন–সহায়ক উইকেট বানিয়ে দুই ম্যাচেই ইংল্যান্ডকে হারিয়ে সিরিজ জেতে তারা। এই দুই টেস্টে ইংল্যান্ডের ৪০ উইকেটের সবকটিই নিয়েছেন পাকিস্তানের স্পিনাররা। তবে দুটি ভেন্যুই ‘সন্তোষজনক’ রেটিং পেয়েছে।