বাফুফে নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে শুরুতেই নির্বাচিত হয়েছেন তাবিথ আউয়াল। সিনিয়র সহসভাপতি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ইমরুল হাসান।
সহসভাপতির চার পদেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার পর নির্বাচিত হয়েছেন নাসের শাহরিয়ার জাহেদী, ফাহাদ মোহাম্মদ আহমেদ করিম, সাব্বির আহমেদ আরেফ আর ওয়াহিদউদ্দীন চৌধুরী হ্যাপি। নির্বাহী কমিটির ১৫ সদস্য পদে নির্বাচনী লড়াইটা ছিল বেশ জমজমাট। এই পদে সর্বোচ্চ ভোট (৯৮) পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক ইকবাল হোসেন।
সদস্য পদে বিদায়ী নির্বাহী কমিটির নারী ফুটবল উইংয়ের প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণও নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮১টি। বিদায়ী নির্বাহী কমিটির আরও যেসব সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে আছেন আমিরুল ইসলাম, মহিউদ্দিন আহমেদ সেলিম, টিপু সুলতান, জাকির হোসেন চৌধুরী, সত্যজিৎ দাশ রুপু, ইমতিয়াজ হামিদ সবুজ ও বিজন বড়ুয়া।
বাফুফে সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক, সাবেক গোলকিপার ছাইদ হাছান কানন। প্রথমবারের মতো বাফুফে সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় ফুটবল দলের আরেক সাবেক ফুটবলার গোলাম গাউস। এ ছাড়া কামরুল হাসান হিল্টন, সাখাওয়াৎ হোসেন ভূঁইয়া প্রথমবারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন।
সদস্য পদে সাবেক ফুটবলার সাইফুর রহমান মনি আর মোহাম্মদ এখলাছউদ্দীন সমানসংখ্যক ৬৬ ভোট পাওয়ায় দুজনের মধ্যে আবারও নির্বাচন হবে কিছুদিনের মধ্যে।
সভাপতি: তাবিথ আউয়াল
সিনিয়র সহসভাপতি: ইমরুল হাসান
সহসভাপতি: নাসের শাহরিয়ার জাহেদী, ফাহাদ মোহাম্মদ আহমেদ করিম, ওয়াহিদউদ্দীন চৌধুরী হ্যাপি, সাব্বির আহমেদ আরেফ।
সদস্য: ইকবাল হোসেন, আমিরুল ইসলাম, গোলাম গাউস, মহিউদ্দিন আহমেদ সেলিম, টিপু সুলতান, মনজুরুল করিম, জাকির হোসেন চৌধুরী, মাহফুজা আক্তার কিরণ, কামরুল হাসান হিল্টন, সত্যজিৎ দাশ রুপু, ইমতিয়াজ হামিদ সবুজ, সাখাওয়াৎ হোসেন ভূঁইয়া, বিজন বড়ুয়া, মোহাম্মদ এখলাছউদ্দীন, সাইফুর রহমান মনি।