তামিম ইকবাল
তামিম ইকবাল

সিমন্সের পর তামিমের শতক, বিপিএলের রেকর্ডময় দিন

লেন্ডল সিমন্স বিপিএলের এ মৌসুমে পেলেন প্রথম শতকের দেখা। একই ম্যাচে দ্বিতীয়টিও পেয়ে গেলেন তামিম ইকবাল। তাতে চট্টগ্রামে কাল সিলেট সানরাইজার্সের দেওয়া ১৭৬ রানের লক্ষ্য মিনিস্টার ঢাকা পেরিয়ে গেছে ৯ উইকেট ও ১৮ বল বাকি থাকতেই। তামিম ও মোহাম্মদ শেহজাদ উদ্বোধনী উইকেটেই যোগ করেছেন ১৭৩ রান।


চট্টগ্রাম পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচ তাই দেখল বিপিএলের বেশ কিছু রেকর্ডও—

শতকের পর সিমন্স


এই প্রথম এক ম্যাচে দুই দলের ব্যাটসম্যানই শতকের দেখা পেলেন বিপিএলে। অবশ্য একই দলের দুজন ব্যাটসম্যানের একই ম্যাচে শতকের ঘটনা আছে এর আগে, ২০১৯ সালে রংপুর রাইডার্সের অ্যালেক্স হেলস ও রাইলি রুশো দুজনই ১০০ ছুঁয়েছিলেন চিটাগং ভাইকিংসের বিপক্ষে ম্যাচে



একই দিনে দুটি শতকের দ্বিতীয় ঘটনা এটি। ২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারি দিনের প্রথম ম্যাচে ১০৯ রান করে অপরাজিত ছিলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের এভিন লুইস (খুলনা টাইটানসের বিপক্ষে), পরের ম্যাচে ঢাকা ডায়নামাইটসের বিপক্ষে রান তাড়ায় ১০০ রানে অপরাজিত ছিলেন রংপুর রাইডার্সের এবি ডি ভিলিয়ার্স

বিপিএলে সিলেটের বিপক্ষে শতকের পর ঢাকার তামিম ইকবাল

১৭৩
রান তাড়ায় বিপিএলের সর্বোচ্চ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়লেন তামিম ও শেহজাদ। এর আগের রেকর্ডটি ছিল ক্রিস গেইল ও আহমেদ শেহজাদের। বরিশাল বার্নার্সের হয়ে ২০১২ সালে এ দুজন রান তাড়ায় অবিচ্ছিন্ন ছিলেন ১৬৭ রানে, সিলেট রয়্যালসের বিপক্ষে



তামিম-শেহজাদের উদ্বোধনী জুটি বিপিএলের ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০১৩ সালে দুরন্ত রাজশাহীর বিপক্ষে প্রথম উইকেটে ১৯৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েছিলেন লু ভিনসেন্ট ও শাহরিয়ার নাফীস। ভিনসেন্ট অপরাজিত ছিলেন ৮৯ রানে, নাফীস করেছিলেন ১০২ রান

৬১
শতক পূর্ণ করতে ৬১ বল খেলেছেন তামিম ইকবাল। ক্যারিয়ারে যে চারটি টি-টোয়েন্টি শতক করেছেন, সবচেয়ে বেশি বল লাগল এবারই। তামিমের আগের তিনটি শতক এসেছিল ৫০, ৫২ ও ৬০ বলে



টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে তামিমের চতুর্থ শতকটি বিপিএলে তাঁর দ্বিতীয়। চট্টগ্রামে এই প্রথম টি-টোয়েন্টি শতক পেলেন তিনি। বিপিএলে রান তাড়ায় এটি ষষ্ঠ সর্বোচ্চ ইনিংস