মিস্টার থ্রি সিক্সটি ডিগ্রির সৌজন্যে এবারের বিপিএলে পয়েন্ট টেবিলের তালিকায় প্রথমবারের মতো শীর্ষে উঠে গেল রংপুর রাইডার্স। ভিলিয়ার্স ঝড়ে ঢাকা ডাইনামাইটসকে ৮ উইকেটে হারায় মাশরাফি বাহিনী। এবারই প্রথম বিপিএল খেলতে আসা ডি ভিলিয়ার্সের এই টুর্নামেন্টে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নিতে খুব বেশি সময় লাগল না। এই ম্যাচে ৫০ বলে ১০০ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ৮টি চার, ৬টি ছয় ছিল এই ইনিংসে।
ডি ভিলিয়ার্স ঝড় এর আগেও বহুবার দেখেছে দেখেছে ক্রিকেট বিশ্ব। সে তুলনায় কালকে বরং এবি কিছুটা ধীর-ই ছিলেন। কালকের ইনিংসটিকে তিনি নিজেই বিশেষ কিছু বলতে চাননি। তবে তাঁর নিজের পাঁচ ঝোড়ো ইনিংসের কথা অনেক দিন মনে রাখবে ক্রিকেট। ডি ভিলিয়ার্সও
৪৪ বলে ১৪৯
২০১৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৩১ বলে সেঞ্চুরি করেন ডি ভিলিয়ার্স। যেটি ক্রিকেট ইতিহাসেই দ্রুততম সেঞ্চুরি। জোহানেসবার্গে তাঁর সেদিনের টর্নেডো থামে ৪৪ বলে ১৪৯ রানে। ৯টি চার আর ১৬টি ছয় ছিল সেই ইনিংসে।
৬৬ বলে ১৬২*
২০১৫ সালে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে সিডনিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নামে প্রোটিয়ারা। ৬৬ বলে করেছিলেন অপরাজিত ১৬২ রান। ১৭টি চার আর ৮টি ছয় ছিল সেই ইনিংসে। আর সেঞ্চুরিটি এসেছিল মাত্র ৫২ বল খেলে।
৬১ বলে ১১৯
২০১৫ সালে মুম্বাইতে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ নির্ধারণী পঞ্চম ওয়ানডেতে মাঠে নেমেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেই ম্যাচে ৬১ বলে ১১৯ রানের অবিশ্বাস্য এক ইনিংস খেলেন ডি ভিলিয়ার্স। ৩টি চার আর ১১টি ছয় ছিল সেই ইনিংসে।
৫৯ বলে ১০২*
২০১০ সালে ভারতের বিপক্ষে আহমেদাবাদে তৃতীয় ওয়ানডে। ব্যাটিংয়ে নেমে ১১টি চার আর ৩টি ছয়ের সৌজন্যে ৫৯ বলের ১০২ রানের অপরাজিত এক ইনিংস খেলেন ডি ভিলিয়ার্স। সেই ম্যাচে ৯০ রানের জয় পেয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।
৫৯ বলে ১৩৩*
২০১৫ সাল। আইপিএলে মুম্বাই ইন্ডিয়ানসেরর বিপক্ষে ৫৯ বলে ১৩৩ রানের অপরাজিত ইনিংসটিকে বিবেচনা করা হয় টি-টোয়েন্টিতে তাঁর অন্যতম সেরা ইনিংস হিসেবে। ১৯টি চার আর ৪টি ছয় ছিল সেই ইনিংসে।