>পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১১ আগস্ট শপথ নেওয়ার কথা রয়েছে ইমরান খানের। এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছেন ইমরানের খেলোয়াড়ি জীবনের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী সুনীল গাভাস্কার ও কপিল দেব। এ ছাড়া নভোজৎ সিং সিধু আর বলিউড তারকা আমির খানও নিমন্ত্রণ পেয়েছেন
খেলোয়াড়ি জীবনে তাঁরা ছিলেন প্রতিদ্বন্দ্বী—ইমরান খান ও কপিল দেব। সেরা অলরাউন্ডারের প্রশ্নে এখনো তাঁদের নাম উচ্চারিত হয়। কপিলের সেই ভারতীয় দলের ‘লিটল মাস্টার’ সুনীল গাভাস্কারকে থামাতেও অনেক ঘাম ছুটেছে ইমরানের। খেলোয়াড়ি জীবনে এই দুই প্রতিদ্বন্দ্বীকে সাক্ষী রেখেই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন ইমরান।
পাকিস্তানের কিংবদন্তি এই অলরাউন্ডারের ১১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার কথা রয়েছে। সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইমরানের এই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে গাভাস্কার ও কপিলকে নিমন্ত্রণ করা হয়েছে। ভারতের এই দুই কিংবদন্তি ক্রিকেটার ছাড়াও সাবেক ওপেনার নভোজৎ সিং সিধু আর বলিউড তারকা আমির খানও নিমন্ত্রণ পেয়েছেন। সিধু ইমরানের নিমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। তবে গাভাস্কার ও কপিল শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যাবেন কি না, সে বিষয়ে সংবাদমাধ্যম কোনো কিছু নিশ্চিত করতে পারেনি।
গত সপ্তাহে পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ ব্যবধানে জয়ী হয় ইমরানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। এরপর ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে কপিলই প্রথম শুভেচ্ছাবার্তা পাঠান ইমরানকে। সিধু তাঁর নিমন্ত্রণ গ্রহণ করে বলেছেন, ‘এটা দারুণ সম্মানে ব্যাপার। আমি দাওয়াত কবুল করছি। খান সাহেবের ব্যক্তিত্ব আছে, তাঁকে বিশ্বাস করা যায়। খেলোয়াড়েরা বাধা ভেঙে সেতুবন্ধ তৈরি করে মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে।’