মরুর বুকে এশিয়া কাপ ট্রফি
মরুর বুকে এশিয়া কাপ ট্রফি

ফটো ফিচার

এশিয়া কাপ ট্রফির ‘ঘরে ফেরা’

১৯৮৪ সালে শারজাতেই হয়েছিল এশিয়া কাপের প্রথম আসর—ভারত, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানকে নিয়ে। সর্বশেষ ২০১৮ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে হয়েছিল এ টুর্নামেন্ট, তবে সেবার শারজায় ম্যাচ ছিল না। ক্রিকেটের অন্যতম ‘বিখ্যাত’ এ ভেন্যু এশিয়া কাপের ম্যাচ সর্বশেষ আয়োজন করেছিল ১৯৯৫ সালে। প্রায় ২৭ বছর পর তাই ঘরে ফিরছে এশিয়া কাপ। ১৫তম আসরের আগে এশিয়া কাপের ট্রফি ঘুরে এসেছে শারজার বিখ্যাত সব স্থাপনা ও জায়গা। ছবিগুলো শারজা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে নেওয়া, তথ্য গালফ নিউজের।
মরুর বুকে ক্রিকেট—শারজায় হওয়া ক্রিকেট নিয়ে হয়তো সবচেয়ে ব্যবহৃত কথা। এশিয়া কাপের ট্রফি প্রথমে গিয়েছিল ম্লেইয়া মরভূমিতে। এসব জায়গাতেই হয় ‘ডুন ব্যাশিং’, মানে গাড়ি নিয়ে মরুর বুকে ঘোরার যে ব্যাপারটি!
ইংল্যান্ডের সবুজ গ্রামে যে খেলার উৎপত্তি, সেটিই মরুর বুকে—একসময় হয়তো কল্পনাও করেনি কেউ। অথচ শারজা আয়োজন করে ফেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। ১৯৮৪ সালে প্রথম এশিয়া কাপও হয় এ ভেন্যুতেই।
এশিয়া কাপ দেখতে এক দর্শনার্থী…শারজায় এবার গ্রুপ পর্বের দুটি ম্যাচের পর হবে সুপার ফোরের আরেকটি ম্যাচ। ৩০ আগস্ট আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচও এখানেই।
যাত্রাপথে আল রাফিসাহ বাঁধে বিরতি এশিয়া কাপ ট্রফির। খোর ফাক্কানের কাছে হজর পর্বতের কিনারে এই বাঁধ।
হজর পর্বতের মৌসুমি খাল ওয়াদি শাই, যেটি বয়ে গেছে শারজার পূর্ব উপকূলের খোর ফাক্কান পর্যন্ত।
১৯৮০ সালে নির্মিত হয়েছিল এ বাঁধ, যেটি এখন পর্যটনকেন্দ্র।
এশিয়া কাপ ট্রফির পরবর্তী গন্তব্য ছিল খোর ফাক্কানের অ্যাম্ফিথিয়েটারের জলপ্রপাত।
রোমান স্থাপত্যের আদলে গড়া এই অ্যাম্ফিথিয়েটার এখন স্থানীয় উদ্‌যাপনের কেন্দ্রবিন্দু। প্রায় প্রতিটি ছুটির দিনেই এখানে ছুটে আসেন লোকজন। এশিয়া কাপ ট্রফি গিয়েছিল সেখানেই।