তারকারা এখন কী করেন, কোথায় যান, কী খান-এসব জানতে আর সংবাদমাধ্যমের অপেক্ষায় থাকতে হয় না কাউকে। ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রামের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেই পাওয়া যায় সে সব। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে নির্বাচিত কয়েকটি ছবি নিয়েই এই ফটো ফিচার—
আইসিসির ২০২১ সালের বর্ষসেরা ওয়ানডে আর টি-টোয়েন্টি দলে সুযোগ পেয়েছিলেন, সেটির স্বীকৃতিসূচক টুপি হাতে পেলেন এতদিনে। লাল আর নীল রঙের টুপি দুটি দুই হাতে নিয়ে বাবর লিখেছেন, ‘কঠোর পরিশ্রম ফল মিলবেই!’
বিজ্ঞাপন
একেবারে ডাবল ডেট! সতীর্থ কোরেয়া আর তাঁর সঙ্গিনীকে নিয়ে প্রমোদভ্রমণে পাওলো দিবালা ও তাঁর সঙ্গীনি।
বিজ্ঞাপন
একটা জুস হাতে পেয়েই কী খুশি ক্রিস গেইল! ক্যাপশনে লিখেছেন, স্বাস্থ্যকর জুস! ছবির ক্যাপশনে কিলিয়ান এমবাপ্পে শুধু লিখেছেন, ‘অবশেষে!’ না, শব্দটা পুলে নামা নিয়ে নয়, পুলে নামতে কোনো বিধিনিষেধ ছিল না পিএসজির ফরাসি স্ট্রাইকারের। অবশেষে ব্যস্ত মৌসুমের যে ছুটি মিলেছে তাঁর। বছরের বাকি সময়টা ফুটবলের পেছনেই বেশি কাটে। ছুটির সময়টা তো স্ত্রী, সন্তান, পরিবারের জন্যই। রবার্ট লেভানডফস্কির সময়টা দুই মেয়ের সঙ্গে দারুণই কাটছে। মাটির মানুষ যাকে বলে! কাদামাটিতেই নেমে গেলেন সাদিও মানে! ছুটির সময়ে সেনেগালে নিজের গ্রাম বাম্বালিতে গেছেন লিভারপুলের ফরোয়ার্ড, সেখানেই একটা প্রদর্শনী ম্যাচে নেমে গেলেন এই কাদামাটিতে। কে বলবে, ইনিই বিশ্বের সেরা ফুটবলারদের একজন! যত বড় মাপের ফুটবলার তত বড় কেক! জন্মদিনের উৎসবে কেকটাও বুঝি বুঝিয়ে দিল, মো সালাহ বড় মাপের ফুটবলার। ছুটিতে কেউ পরিবারের সঙ্গে ভ্রমণে, কেউ বন্ধুর সঙ্গে। লিওনেল মেসি এ সুযোগে স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোকে নিয়ে গেছেন বার্সেলোনায়, তাঁর দাতব্য প্রতিষ্ঠান লিও মেসি ফাউন্ডেশনের হয়ে বার্সেলোনার একটি হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ক্যানসার সেন্টারে। ছবিটা দেখার পর রোনালদোর ক্যাপশন না পড়লেও চলে। পর্তুগিজ মহাতারকা লিখেছেন, ‘ভ্যাকেশন মোড!’