টিটিতে কোচই খেলার সঙ্গী

তাঁরা কোচ ও খেলোয়াড়দের অনুশীলনসঙ্গীও। পেশাদার কোচ যেভাবে খেলোয়াড়দের নির্দেশনা দেন, তার চেয়েও একটু বেশি দায়িত্ব স্নেহময় মল্লিক ও শুভেন্দু সাওয়ের। দুজনই টেবিল টেনিসের নতুন কোচ, তবে তাঁদের গায়ে এখনো উজ্জ্বল খেলোয়াড়ের তকমা। এসএ গেমসের আবাসিক ক্যাম্পে পশ্চিমবঙ্গ থেকে গত ২৭ নভেম্বর আনা হয়েছে এই দুই তরুণ খেলোয়াড়কে।
পশ্চিমবঙ্গের টেবিল টেনিসের র্যাঙ্কিংয়ে চার নম্বরে স্নেহময়, পাঁচে শুভেন্দু। আর ভারতের জাতীয় যুব চ্যাম্পিয়নশিপের রানার্সআপ দলের সদস্য। ফেডারেশন কর্মকর্তাদের ভাষায় এরা ‘প্র্যাকটিস পার্টনার’। দক্ষিণ কোরিয়া থেকে এমন ‘কোচ কাম প্র্যাকটিস পার্টনার’ এনেই নাকি সাফল্য পেয়েছে ইরান। ইদানীং ভারতেও এভাবে কোচ নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। প্রথমত ওই ধারা অনুসরণ, আর তিন মাসের জন্য বিদেশি কোচ এনে খুব লাভ নেই ভেবেই নাকি ফেডারেশন এই পথে হেঁটেছে।
কোচের বেতন বাবদই প্রশিক্ষণ খাত থেকে টাকা বরাদ্দ দেয় বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ)। তবে ফেডারেশন একজন কোচের জন্য বরাদ্দ মাসিক বেতনে এনেছে এই দুজন ‘প্র্যাকটিস পার্টনার’কে। কোচের জন্য প্রতি মাসে বিওএ দেয় ৬০ হাজার টাকা। আর অতিরিক্ত খরচ বহন করতে হয় ফেডারেশনকে। কিন্তু এমন স্বল্প অভিজ্ঞ কোচ দিয়ে কতটুকু উন্নতি সম্ভব? স্নেহময় বলছিলেন, ‘এর আগে এখানে লিগে খেলে গেছি। তখন বাংলাদেশের সেরা খেলোয়াড় মানসকে হারিয়েছি। এর মানে ওদের খেলায় অনেক দুর্বলতা আছে। সেগুলোই ধরিয়ে দিচ্ছি একসঙ্গে খেলে।’
তবে খেলোয়াড়েরা এমন অনুশীলনসঙ্গী পাওয়ায় খুশি। জাভেদ আহমেদ কোচদের বন্ধুর মতোই দেখছেন, ‘যেহেতু একই বয়সী আমরা, তাই সহজে মিশতে পারছি। তা ছাড়া দুই বাংলার ভাষা এক, এটাও অনুশীলনে কাজে দিচ্ছে।’ সুমাইয়া রহমান মীমের কথা, ‘আরও আগে এই দুজনকে অনুশীলনের জন্য পেলে ভালো হতো। দুজনই আমাদের ভুলগুলো দ্রুত ধরিয়ে দিচ্ছেন।’

এসএগেমসেরপ্রস্তুতি

টিটিতেকোচইখেলারসঙ্গী

ক্রীড়া প্রতিবেদক

তাঁরা কোচ ও খেলোয়াড়দের অনুশীলনসঙ্গীওপেশাদার কোচ যেভাবে খেলোয়াড়দের নির্দেশনা দেন, তার চেয়েও একটু বেশি দায়িত্ব স্নেহময় মল্লিক ও শুভেন্দু সাওয়েরদুজনই টেবিল টেনিসের নতুন কোচ, তবে তাঁদের গায়ে এখনো উজ্জ্বল খেলোয়াড়ের তকমাএসএ গেমসের আবাসিক ক্যাম্পে পশ্চিমবঙ্গ থেকে গত ২৭ নভেম্বর আনা হয়েছে এই দুই তরুণ খেলোয়াড়কে

পশ্চিমবঙ্গের টেবিল টেনিসের র্যাঙ্কিংয়ে চার নম্বরে স্নেহময়, পাঁচে শুভেন্দুআর ভারতের জাতীয় যুব চ্যাম্পিয়নশিপের রানার্সআপ দলের সদস্যফেডারেশন কর্মকর্তাদের ভাষায় এরাপ্র্যাকটিস পার্টনারদক্ষিণ কোরিয়া থেকে এমনকোচ কাম প্র্যাকটিস পার্টনারএনেই নাকি সাফল্য পেয়েছে ইরানইদানীং ভারতেও এভাবে কোচ নিয়োগ দেওয়া হচ্ছেপ্রথমত ওই ধারা অনুসরণ, আর তিন মাসের জন্য বিদেশি কোচ এনে খুব লাভ নেই ভেবেই নাকি ফেডারেশন এই পথে হেঁটেছে

কোচের বেতন বাবদই প্রশিক্ষণ খাত থেকে টাকা বরাদ্দ দেয় বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ)তবে ফেডারেশন একজন কোচের জন্য বরাদ্দ মাসিক বেতনে এনেছে এই দুজনপ্র্যাকটিস পার্টনারকেকোচের জন্য প্রতি মাসে বিওএ দেয় ৬০ হাজার টাকাআর অতিরিক্ত খরচ বহন করতে হয় ফেডারেশনকেকিন্তু এমন স্বল্প অভিজ্ঞ কোচ দিয়ে কতটুকু উন্নতি সম্ভব? স্নেহময় বলছিলেন, ‘এর আগে এখানে লিগে খেলে গেছিতখন বাংলাদেশের সেরা খেলোয়াড় মানসকে হারিয়েছিএর মানে ওদের খেলায় অনেক দুর্বলতা আছেসেগুলোই ধরিয়ে দিচ্ছি একসঙ্গে খেলে

তবে খেলোয়াড়েরা এমন অনুশীলনসঙ্গী পাওয়ায় খুশিজাভেদ আহমেদ কোচদের বন্ধুর মতোই দেখছেন, ‘যেহেতু একই বয়সী আমরা, তাই সহজে মিশতে পারছিতা ছাড়া দুই বাংলার ভাষা এক, এটাও অনুশীলনে কাজে দিচ্ছেসুমাইয়া রহমান মীমের কথা, ‘আরও আগে এই দুজনকে অনুশীলনের জন্য পেলে ভালো হতোদুজনই আমাদের ভুলগুলো দ্রুত ধরিয়ে দিচ্ছেন