নামাজের শেষ বৈঠকে দোয়া মাসুরা পড়া হয়। এর একটিতে কবরের আজাব ও দাজ্জালের ফেতনা থেকে পানাহ চাওয়া হয়। হজরত আবু বকর সিদ্দিক (রা.) এর বরাতে হাদিসটি পাওয়া যায়।
আল্লাহুম্মা ইন্নি জলামতু নাফসি জুলমান কাছীরাওঁ ওয়া লা ইয়াগফিরুজ জুনুবা ইল্লা আনতা, ফাগফিরলি মাগফিরাতাম মিন ইনদিকা, ওয়ার হামনি ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর রহিম।
অর্থ হে আল্লাহ্! আমি নিজের উপর অনেক জুলুম করেছি। আপনি ছাড়া সে অপরাধ ক্ষমা করার আর কেউ নেই। আপনার পক্ষ থেকে আমাকে তা ক্ষমা করে দিন এবং আমার উপর রহমত বর্ষণ করুন। নিশ্চয়ই আপনি ক্ষমাশীল ও দয়াবান।’
একবার হজরত আবু বকর সিদ্দিক (রা.) আল্লাহর রাসুল (সা.) কাছে বললেন, আমাকে নামাজের মধ্যে পড়ার জন্য একটি দোয়া শিখিয়ে দিন। তখন তিনি বললেন, আল্লাহুম্মা ইন্নি জলামতু নাফসি জুলমান কাছীরাওঁ ওয়া লা ইয়াগফিরুজ জুনুবা ইল্লা আনতা, ফাগফিরলি মাগফিরাতাম মিন ইনদিকা, ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর রহিম।
অর্থ হে আল্লাহ্! আমি নিজের উপর অনেক জুলুম করেছি। আপনি ছাড়া সে অপরাধ ক্ষমা করার আর কেউ নেই। আপনার পক্ষ থেকে আমাকে তা ক্ষমা করে দিন এবং আমার উপর রহমত বর্ষণ করুন। নিশ্চয়ই আপনি ক্ষমাশীল ও দয়াবান।’(বুখারি হাদিস: ৮৩৪)
নামাজের শেষ বৈঠকে প্রথমে আত্তাহিয়াতু, তারপর দরুদ শরিফ, সবশেষে দোয়া মাসুরা পড়ে সালাম ফেরাতে হয়। কোন কারণে দোয়া মাসুরা পড়তে না পারলে সমস্যা নেই।