মসজিদের ছাঁদে একই সাইজের তিনটি গম্বুজ ও আটটি মিনার আছে। যার মধ্যে চার কোণের চারটি মিনার বড় এবং বাকি চারটি ছোট। ভিত্তিসহ পুরো মসজিদটিই চুন-সুরকির মর্টার এবং হাতে পোড়ানো ইট দিয়ে নির্মিত। ইটে কোনো কাজ না থাকলেও মসজিদের দেয়ালের বিভিন্ন স্থানে ইট কেটে বিভিন্ন নকশা তৈরি করা হয়েছে । ছবি তুলেছেন সৈয়দ জাকির হোসেন
ঠাকুরগাঁও সদর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে বালিয়া গ্রামে অবস্থিত ‘বালিয়া মসজিদ’। স্থানীয় জমিদার গুলমতি চৌধুরানী এই মসজিদের নির্মাতা। যদিও বিবি গুলমতি চৌধুরানীর নামেই ছিল জমিদারি। মসজিদের গায়ে খোদাই করা তারিখ অনুসারে এটি তৈরি হয় ১৩১৭ বঙ্গাব্দে।
তিন গম্বুজবিশিষ্ট এ মসজিদের নির্মাণশৈলী মনোমুগ্ধকর। এর আয়তন পূর্ব-পশ্চিমে ৬২ ফুট এবং উত্তর-দক্ষিণে ৬৯ ফুট । আয়তাকার মসজিদটিকে সিঁড়িসহ প্রবেশপথ, খোলা চত্বর ও মূল ভবন বা নামাজঘর-তিনটি অংশে বিভক্ত করা যায়।
মসজিদের ছাঁদে একই সাইজের তিনটি গম্বুজ ও আটটি মিনার আছে। যার মধ্যে চার কোণের চারটি মিনার বড় এবং বাকি চারটি ছোট। ভিত্তিসহ পুরো মসজিদটিই চুন-সুরকির মর্টার এবং হাতে পোড়ানো ইট দিয়ে নির্মিত। ইটে কোনো কাজ না থাকলেও মসজিদের দেয়ালের বিভিন্ন স্থানে ইট কেটে বিভিন্ন নকশা তৈরি করা হয়েছে ।
কীভাবে যাবেন: ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড থেকে পঞ্চগড়গামী বাস কিংবা অটোরিকশায় ভুল্লিবাজার হয়ে বালিয়া মসজিদে যাওয়া যায়।