রাজা নীলকণ্ঠ রায় ১৭ শতকের মাঝামাঝি ৬০ একর জায়গার ওপর ১১টি শিবমন্দির নির্মাণ করেন। মন্দিরগুলো যশোরের অভয়নগর উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়নে ভৈরব নদের তীরে অবস্থিত। পৌরাণিক ইতিহাসে এ মন্দির প্রতিষ্ঠার গল্পটা বেশ হৃদয়বিদারক। রাজা নীলকণ্ঠের কন্যা অভয়ার স্বামী নীলাম্বর দুরারোগ্য ব্যাধিতে মারা গেলে পূজা–অর্চনার জন্য এ শিবমন্দির প্রতিষ্ঠা করা হয়।
এ পথেই মন্দিরে প্রবেশ করা হয়।নামফলকে মন্দিরের সংক্ষিপ্ত বিবরণ রয়েছে।মন্দিরের প্রবেশপথ।দুই পাশে সারি সারি অপ্রধান শিবমন্দিরের মাঝখানে প্রধান মন্দির।পূর্ব ও পশ্চিম সারিতে চারটি করে আটটি মন্দির।মন্দিরের ইটে সবুজ লতা।উল্লম্ব ধরনের ডোমের সমন্বয়ে মন্দিরের ছাদ নির্মিত হয়েছে।মন্দির নির্মাণে ব্যবহার করা হয়েছে ব্রিটিশ আমলের চুন, সুরকি ও ইট।প্রতিটি মন্দিরে প্রবেশের জন্য আছে খিলানাকৃতির প্রবেশপথ। রয়েছে সুন্দর কিছু কারুকার্য।মানত করে মূল মন্দিরের দেয়ালে ইট বেঁধে রেখেছেন ভক্তরা।শিবমন্দিরের উঠানে খেলছে শিশুরা।