বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর একটি হোটেল ‘তারেক রহমান: পলিটিকস অ্যান্ড পলিসিস কনটেমপোরারি বাংলাদেশ’ শীর্ষক গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর একটি হোটেল ‘তারেক রহমান: পলিটিকস অ্যান্ড পলিসিস কনটেমপোরারি বাংলাদেশ’ শীর্ষক গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন

কিছু হঠকারী ও ‍উসকানিদাতা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ধ্বংসের চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ধ্বংসের চেষ্টা করা হচ্ছে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ধ্বংস করতে কিছু বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী ও উসকানিদাতা অপচেষ্টা চালাচ্ছে।

আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর একটি হোটেল ‘তারেক রহমান: পলিটিকস অ্যান্ড পলিসিস কনটেমপোরারি বাংলাদেশ’ শীর্ষক গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল ইসলাম এ কথা বলেন।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘একটা বিষয় অত্যন্ত জরুরি বলে আমি বলতে চাই, দুর্ভাগ্যক্রমে আজকে একটা ভয়াবহ কাজ শুরু হয়েছে…যেটা হচ্ছে, সংবাদপত্রের ওপর আঘাত...যার জন্য আমরা সব সময় সংগ্রাম করেছি, লড়াই করেছি।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে যখন দেখছি, কিছুসংখ্যক হঠকারী, কিছুসংখ্যক ‍উসকানিদাতা—তারা বিভিন্নভাবে এই সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে বিঘ্নিত করার চেষ্টা করছে, ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। যেটা কোনোমতেই সচেতন মানুষের, দেশপ্রেমিক মানুষের মেনে নেওয়া উচিত নয়।’

যারা এ ধরনের অপচেষ্টা চালাচ্ছে, তাদের এই ‘আত্মঘাতী পথ’ থেকে পরিত্রাণ পেতে এবং গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পরে প্রথম দেশে সংবাদপত্রকে মুক্ত করেছিলেন বলে উল্লেখ করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘সেদিন আমাকে বণিক বার্তার সম্পাদক বলছিলেন যে আপনারা এই বিষয়টাকে জোরে বলেন না কেন যে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা সবচেয়ে বেশি ভোগ করেছে খালেদা জিয়ার সময়ে, বিএনপির সময়ে—এটা হচ্ছে বাস্তবতা।’