আগামী সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে গাজীপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট—এই পাঁচ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন শেষ করতে চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে আগামী জুনের মধ্যে গাজীপুর সিটির নির্বাচন করতে আগ্রহী কমিশন।
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
মো. আলমগীর বলেন, চলতি বছরের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে বা আগামী বছরের জানুয়ারির শুরুতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। তাই সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচনের ক্ষণগণনার শুরু হওয়ার পর প্রথম দিকেই ভোট করতে চায় ইসি। তবে এখনো কোনো নির্বাচনের দিনক্ষণ চূড়ান্ত হয়নি।
সিটি নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা থাকবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, এটি নির্ভর করবে অর্থ বরাদ্দের ওপর। ইসি বাজেট চাইবে। টাকা পেলে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে। তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচনগুলো ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) করার ইচ্ছা আছে। তবে এটা কিছু বিষয়ের ওপর নির্ভর করবে।
পাঁচ সিটি করপোরেশনের ভোট একই দিনে হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি আলমগীর বলেন, এক দিনে হবে না। ছয়টি সিটি করপোরেশনে নির্বাচন করতে হবে। এগুলোর মধ্যে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের অনেক দেরি। বাকি পাঁচ সিটির নির্বাচন দুই দিনে বা তিন দিনে হতে পারে। যেগুলো আগে নির্বাচন উপযোগী হবে, সেগুলোতে আগে ভোট করা হবে। গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তফসিল নিয়ে এখন পর্যন্ত কমিশনে কোনো আলোচনা হয়নি বলেও জানান তিনি।
সিটি নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা থাকবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, এটি নির্ভর করবে অর্থ বরাদ্দের ওপর। ইসি বাজেট চাইবে। টাকা পেলে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে। তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচনগুলো ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) করার ইচ্ছা আছে। তবে এটা কিছু বিষয়ের ওপর নির্ভর করবে।
আপাতত নতুন ইভিএম কেনা হচ্ছে না জানিয়ে ইসি আরও বলেন, যে ইভিএমগুলোর ব্যাটারির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে সেগুলোতে নতুন ব্যাটারি লাগবে। কিছু মেরামত করাতে হবে। সে জন্য টাকা লাগবে। মেরামত করে সচল করা গেলে এর ওপর নির্ভর করবে কতগুলো ইভিএম ব্যবহার করা হবে। তবে কমিশনের ইচ্ছা ইভিএমে ভোট করা।