মহারাসলীলা

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় শুরু হয়েছে মণিপুরি সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় অনুষ্ঠান ‘মহারাসলীলা’ উৎসব। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শৈশবকালের ঘটনা নিয়ে রাস উৎসবের সকালে মণিপুরিরা শ্রীকৃষ্ণ ও তাঁর খেলার সাথিদের নিয়ে মেতে ওঠেন রাখালনৃত্যে। রাখালনৃত্যের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ধাপে ধাপে উঠে আসে শ্রীকৃষ্ণের বাল্যকালের নানান কাহিনি। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মাধবপুর জোড়া মণ্ডপ থেকে মঙ্গলবার ছবিগুলো তোলা।

রাখালনৃত্যের জন্য শিশুকে বাড়ি থেকে সাজিয়ে আনা হয়েছে। মণ্ডপে এসে রাখালনৃত্যের আগমুহূর্তে তার সাজসজ্জা ঠিক করে দিচ্ছেন একজন অভিভাবক।
রাখালনৃত্যের জন্য শিশুকে বাড়ি থেকে সাজিয়ে আনা হয়েছে। মণ্ডপে এসে রাখালনৃত্যের আগমুহূর্তে তার সাজসজ্জা ঠিক করে দিচ্ছেন একজন অভিভাবক।
রাখালনৃত্যের জন্য সব প্রস্তুতি শেষ। মণ্ডপে ভগবানের উদ্দেশে সাষ্টাঙ্গ প্রণাম জানাচ্ছেন একজন।
রাখালনৃত্যের জন্য সব প্রস্তুতি শেষ। মণ্ডপে ভগবানের উদ্দেশে সাষ্টাঙ্গ প্রণাম জানাচ্ছেন একজন।
রাখালনৃত্যের মণ্ডপে অভিভাবকদের সঙ্গে বসে আছে শিশুরা। কিছুক্ষণের মধ্যে রাখালনৃত্যে অংশ নেবেন তারা।
রাখালনৃত্যে শিশুদের নাচকে সুর ও তাল দিয়ে মাতিয়ে রাখেন তাঁরা।
বাড়ি থেকে শ্রীকৃষ্ণকে বাইরে নিয়ে যেতে এসেছেন ‘সাথিরা’।
শ্রীকৃষ্ণকে সাথিদের সঙ্গে যেতে বারণ করছেন মা যশোদা। তাঁদের সঙ্গে যেতে দেওয়ার জন্য মা যশোদার কাছে অনুরোধ করছেন সাথিরা।
সাথিদের সঙ্গে শ্রীকৃষ্ণকে বাইরে যেতে দিতে রাজি হয়েছেন মা যশোদা। এই খুশিতে আনন্দে নেচে উঠেছেন শ্রীকৃষ্ণ ও সাথিরা।
শ্রীকৃষ্ণ ও তাঁর সাথিদের খাওয়ানোর জন্য থালায় নাড়ু নিয়ে এসেছেন মা যশোদা।
মায়ের কাছ থেকে ছাড়া পেয়ে রাখালনৃত্যে মেতেছেন শ্রীকৃষ্ণ ও তাঁর সাথিরা।
চলছে রাখালনৃত্য। রাখালনৃত্য দেখতে চারপাশে ভিড় করেছেন দর্শনাথীরা।
মহারাসলীলা উপলক্ষে বসেছে দেশি জিনিসপত্রের মেলা। সেখানে জিলাপি তৈরি করছেন এক কারিগর।
রাখালনৃত্য উপলক্ষে অনুষ্ঠানস্থলে দেশি-বিদেশি দর্শনার্থীর ভিড়। নিরাপত্তার কথা ভেবে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা অনুষ্ঠান এলাকায় উপস্থিত ছিলেন।