তুরস্ক ও সিরিয়ায় সোমবার ভোররাতে যে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে, তাতে মৃত্যু ছয় হাজার ছাড়িয়েছে। ভূমিকম্পে দুই দেশে ধসে পড়েছে হাজার হাজার ঘরবাড়ি–স্থাপনা। ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়া মানুষকে উদ্ধারে চলছে জোর তৎপরতা। সময় যত গড়াচ্ছে, ততই পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নিহত মানুষের সংখ্যা।
ভূমিকম্পে ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়া মোহাম্মেত রুজগার নামে পাঁচ বছরের এক শিশুকে বের করে আনছেন উদ্ধারকর্মীরা। হাতায়, তুরস্ক ভূমিকম্পে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে পুরো শহর। ধ্বংসস্তূপের ভেতর শহরের সড়কে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন কয়েকজন বাসিন্দা। হাতায়, তুরস্কতুরস্কের কনস্যুলেটের দেয়ালে ফুল রেখে ভূমিকম্পে নিহত ব্যক্তিদের প্রতি শোক ও সমবেদনা জানাচ্ছেন রুশরা। সেন্ট পিটার্সবার্গ, রাশিয়াভূমিকম্প যে মারাত্মক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে তুরস্কের হাতায় শহরে, ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া ভবনগুলোর এই ছবিটি দেখলেই তা বোঝা যায়ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে থাকা মেয়ের নিথর হাতটি ধরে আছেন অসহায় বাবা মেসুত হানসার। এ ছাড়া আর কিছুই যেন করার নেই তাঁর। ভয়াবহ ভূমিকম্পে ভবনধসে প্রাণ গেছে তাঁর ১৫ বছরের মেয়ে ইরমাকের। কাহরামানমারাস, তুরস্ক ধসে পড়া ভবনের ধ্বংসস্তূপে জীবিত বা মৃত কেউ আটকা পড়ে আছেন কি না, খুঁজছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও উদ্ধারকর্মীরা। কাহরামানমারাস, তুরস্ক ভূমিকম্পে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হওয়া তুরস্কের কাহরামানমারাস শহরে ধ্বংসস্তূপের ভেতর প্রাণের সন্ধানে চলছে উদ্ধার অভিযানভূমিকম্পের আগে এখানে যে অনেক ভবন আর স্থাপনা ছিল, ধ্বংসস্তূপ না দেখা ছাড়া সেটা আর বোঝার কোনো উপায় নেইতুরস্কের কাহরামানমারাস যেন বিধ্বস্ত এক নগরীধসে পড়া ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়া কেউ জীবিত আছেন কি না, সেটাই খুঁজে দেখছেন উদ্ধারকর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দারা
ভূমিকম্পের আঘাতের পর বন্দরে থাকা কনেটেইনারে আগুন লাগে। তার ধোঁয়ায় ছেয়ে গেছে চারপাশ। ইসকেনদেরুন, তুরস্কধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে জীবিত অবস্থায় এক নারীকে উদ্ধার করার পর তাঁকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। হাতায়, তুরস্ক