সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

পর্যটকদের ফেলে যাওয়া প্লাস্টিক দ্রব্য, বোতলে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের একমাত্র কোরাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের। নষ্ট হচ্ছে দ্বীপের জীববৈচিত্র্যও। সৈকতের যেখানে–সেখানে পড়ে থাকতে দেখা যায় প্লাস্টিকের আবর্জনা। এসব বর্জ্য অপসারণে কাজ করে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। আন্তর্জাতিক সমুদ্র উপকূল পরিচ্ছন্নতা অভিযান উপলক্ষে ‘কেওক্রাডং বাংলাদেশ’–এর উদ্যোগে সেন্ট মার্টিনে এমনই এক অভিযান পরিচালনা করা হয়। শুক্রবার সকালে স্থানীয় লোকজনসহ বিভিন্ন বয়সী মানুষ এ অভিযানে অংশ নেন। বর্জ্য অপসারণ করে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়ে ১২ বছর ধরে এমন অভিযান পরিচালনা করছে সংগঠনটি।

সমুদ্রসৈকতে আটকে আছে ময়লা-আবর্জনা, পলিথিন।
সমুদ্রসৈকতে আটকে আছে ময়লা-আবর্জনা, পলিথিন।
সৈকতের আশপাশের দোকানগুলোতে বিক্রি হয় প্লাস্টিকের মোড়কের নানা পণ্য। বেড়াতে আসা অনেক পর্যটক এসব মোড়ক সৈকতে ফেলে যান।
সৈকতের আশপাশের দোকানগুলোতে বিক্রি হয় প্লাস্টিকের মোড়কের নানা পণ্য। বেড়াতে আসা অনেক পর্যটক এসব মোড়ক সৈকতে ফেলে যান।
সমুদ্রের পানির সঙ্গে ভেসে আসছে পর্যটকদের ব্যবহার করে ফেলে দেওয়া আবর্জনা।
সৈকতজুড়ে ছড়িয়ে আছে পর্যটকদের ফেলে দেওয়া প্লাস্টিকের সামগ্রী ও বোতল।
আবর্জনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। উপকূলে ভেসে এসেছে জেলিফিশ।
সৈকতের বালুতে চাপা পড়ে থাকা প্লাস্টিকের বস্তা ওঠানো হচ্ছে।
চলছে প্লাস্টিকসামগ্রী ও আবর্জনা সৈকত থেকে অপসারণের কাজ।
পর্যটকদের ব্যবহৃত বোতল বালুর ভেতর থেকে উঠিয়ে সরিয়ে ফেলার কাজ করছে শিশুটি।
অপচনশীল ময়লা অপসারণ করতে ব্যস্ত স্থানীয় শিশুরা।
অভিযান পরিচালনার আগে সৈকতে একত্র হয়ে কেওক্রাডং বাংলাদেশের কর্মীদের সঙ্গে যোগ দেন স্থানীয় লোকজন।