ধ্বংসস্তূপ আর শরণার্থীশিবিরে জীবন

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলায় প্রাণভয়ে প্রায় ১০ লাখ মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন। সেখানে খাবার ও পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ চলছেই। দেখা দিয়েছে খাদ্য ও পানির সংকট। মানুষ শরণার্থীশিবিরে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। হতাহতদের খোঁজে চলছে উদ্ধারকাজ। ছবিতে ফিলিস্তিনের চিত্র।

ইসরায়েলি বিমান হামলার পরে উত্তর গাজায় ধোঁয়ার কুণ্ডলী উঠতে দেখা যায়। ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলীয় দেরত শহরের আকাশেও ছড়িয়ে পড়েছে ধোঁয়ার কুণ্ডলী। ২০ অক্টোবর
ছবি: এএফপি
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফাহ শহরের একটি ভবনের ধ্বংসস্তূপ থেকে ইসরায়েলি বোমা হামলায় নিহত এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। গাজা, ১৯ অক্টোবর
ইসরায়েলি গোলায় বিধ্বস্ত একটি বাড়ি থেকে উদ্ধারকর্মীরা এক শিশুকে বের করে আনছেন। খান ইউনিস, দক্ষিণ গাজা, ২০ অক্টোবর
নাজ্জার হাসপাতালে, কাফনে মোড়ানো এক আত্মীয়ের মরদেহের সামনে এক ফিলিস্তিনির বিলাপ। দক্ষিণ গাজা, ২০ অক্টোবর
ফিলিস্তিনের নুর শামস শরণার্থীশিবিরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের মরদেহ পড়ে আছে তুলকারম সরকারি হাসপাতালের একটি মর্গের ফ্রিজে। পশ্চিম তীর তুলকারম, ২০ অক্টোবর
গাজার দক্ষিণাঞ্চলে রাফাহে ইসরায়েলি বোমা হামলায় ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত একটি বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন এক নারী। গাজা, ১৯ অক্টোবর,
ইসরায়েলের টানা বোমাবর্ষণের মধ্যে খাবার নিয়ে বাড়ি ফিরছে এক ফিলিস্তিনি শিশু। রাফাহ, দক্ষিণ গাজা, ২০ অক্টোবর
জাতিসংঘ পরিচালিত একটি আশ্রয়শিবিরে তাঁবুর বাইরে হাতে পানির বোতল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এক ফিলিস্তিনি শিশু। খান ইউনিস, ২০ অক্টোবর
জাতিসংঘ পরিচালিত একটি কেন্দ্রে শিশুকে নিয়ে বসে আছেন এক নারী। ইসরায়েলি বোমা হামলায় বাড়ি ছেড়ে তিনি জাতিসংঘ পরিচালিত শরণার্থীশিবিরে আশ্রয় নেন। খান ইউনিস, ২০ অক্টোবর
জাতিসংঘ পরিচালিত একটি আশ্রয়শিবিরের তাঁবুতে এক মেয়েশিশু। ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে পরিবারের সঙ্গে শরণার্থীশিবিরে আশ্রয় নিয়েছে সে। খান ইউনিস, ২০ অক্টোবর