ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে নছিমনে গাদাগাদি করে কাজের খোঁজে যাচ্ছেন দিনমজুরেরা। বদরপুর, কৈজুরী, ফরিদপুর ১৩ নভেম্বর
শত প্রতিকূলতার মধ্যে এভাবেই জীবন পার করছেন যাযাবর মানুষ। তাঁরা সাধারণত নানা পেশার সঙ্গে যুক্ত থাকেন। মাটিডালি, বগুড়া, ১৩ নভেম্বর
বিজ্ঞাপন
কাজের খোঁজে গ্রাম থেকে সাইকেলে চেপে শহরে এসেছিলেন দিনমজুরেরা। অবরোধের কারণে কাজ না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন তাঁরা। সুজাবাদ, শাজাহানপুর, বগুড়া, ১৩ নভেম্বর
বিজ্ঞাপন
ধান, চাল, গম ও পানি রাখার জন্য ব্যবহার করা হয় প্লাস্টিকের ড্রাম। ফেরি করে এসব ড্রাম বিক্রি করেন সজল শেখ। আকারভেদে প্রতিটি ড্রাম ২০০ থেকে ৪০০ টাকা দরে বিক্রি করেন তিনি। দিগনগর, কানাইপুর, ফরিদপুর, ১২ নভেম্বর ঘরের গোলায় তুলে রাখা ধান বাড়ির উঠানে তাফালে সেদ্ধ করছেন দুই গৃহবধূ। পশ্চিম গঙ্গাবরদি, কৈজুরী, ফরিদপুর ১২ নভেম্বরমুসলিমা খাতুন শিশুকে সঙ্গে নিয়ে সাতক্ষীরা থেকে মোটরসাইকেলে ৫০০ টাকা ভাড়া দিয়ে খুলনা জিরো পয়েন্টে এসেছেন। এখান থেকে খুলনার বটিয়াঘাটা যাবেন তিনি। কোনো যানবাহন না পেয়ে হতাশ হয়ে বসে আছেন। জিরো পয়েন্ট, খুলনা, ১৩ নভেম্বরখেজুরের রস সংগ্রহের জন্য গাছে হাঁড়ি পেতে রাখছেন জিন্নাত আলী। গোহাইল গ্রাম, শাজাহানপুর, বগুড়া, ১৩ নভেম্বরমরিচের খেতে কীটনাশক ছিটাচ্ছেন এক কৃষক। খিকিন্দা, শেরপুর, বগুড়া, ১৩ নভেম্বরবিল থেকে মাছ ধরে বাড়ি ফিরছেন তিনি। বেনুঘাট, রংপুর, ১৩ নভেম্বরকাছেই রয়েছে সেতু। তবু ঝুঁকি নিয়ে রেলসেতু দিয়ে সাইকেল চালিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। কাউনিয়া রেলসেতু, রংপুর, ১৩ নভেম্বরবিশেষ পদ্ধতিতে ভাত দিয়ে চিপস তৈরি করছেন এই গৃহিণী। নব্দীগঞ্জ, রংপুর ১৩ নভেম্বরশীতে ঘানির তৈরি শর্ষের তেলের চাহিদা বাড়ে। পাড়া-মহল্লার মোড়ে এখন ঘানিতে তেলমাড়াই করছেন মৌসুমি এই তেল ব্যবসায়ীরা। প্রতি লিটার ঘানির শর্ষের তেল বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়। পর্যটনপাড়া, রংপুর। ১৩ নভেম্বরচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সুলতানা মন্দির এলাকায় সিমেন্টবাহী একটি ট্রাক ও লরির সংঘর্ষে হয়। ক্রেন দিয়ে ট্রাকটি সরিয়ে নিচ্ছে হাইওয়ে পুলিশ। সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম, ১৩ নভেম্বরবিএনপির ডাকা চতুর্থ ধাপের অবরোধের দ্বিতীয় দিন সিলেট থেকে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল করেনি। কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, কদমতলী, সিলেট, ১৩ নভেম্বরট্রাকে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তুষ। ট্রাকের ওপর ঝুঁকি নিয়ে বসে আছেন দুই শ্রমিক। নোমিনখলা, দক্ষিণ সুরমা, সিলেট, ১৩ নভেম্বর