বর্ষা মৌসুমে জলমগ্ন থাকা সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রাতারগুলের এখন আরেক রূপ। প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা এখানকার হিজল-করচ–বরুণগাছ অপেক্ষায় নতুন পাতার। শুকনা মৌসুমে গাছের পাতাগুলো ঝরে গিয়ে আরেক মায়াবী রূপ ধারণ করেছে রাতারগুল। বনের ভেতরের খালগুলোয় নৌকা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন পর্যটকেরা। তবে বনের ভেতর পানি কম থাকায় পর্যটকদের কোলাহল সীমিত। এই সুযোগে রাতারগুলের প্রাণ-প্রকৃতি নিজেকে মেলে ধরেছে আপন মনে। পাতাঝরা গাছের ডালে নিজের মতো করে বাসা বেঁধেছে শামুকখোল পাখিরা। ছবিগুলো তুলেছেন আনিস মাহমুদ। সিলেট, ১৬ ফেব্রুয়ারি।
পর্যটকদের সীমিত আনাগোনায় এখন স্নিগ্ধ রূপ রাতারগুলের। খালের ভেসে বেড়াচ্ছে কিছু নৌকাবনের ভেতরের খালে নৌকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন পর্যটকেরাশুষ্ক মৌসুমে পানির ওপর বেরিয়ে আছে শিকড়গুলো। কিন্তু বর্ষায় গাছগুলো থাকে অর্ধডোবাগাছের ডালে পাখির ঝাঁক। নিচে পর্যটকবাহী নৌকা। রাতারগুলের এ রূপের দেখা মিলবে এমন সময়েই হিজলগাছে ফল খাচ্ছে শামুকখোল পাখি নৌকায় পর্যটকদের ঘোরাঘুরিকরচগাছের ডালে বসে আছে চিলপানি কম থাকায় দৃশ্যমান হিজলের শিকড়।পানি কম থাকলেও পর্যটকদের নেই আনন্দের কমতি।খালের পানিতে পড়ে আছে অলস নৌকা। শুকনা মৌসুমে গাছের পাতা ঝরে গিয়ে আরেক মায়াবী রূপ রাতারগুলের।