একসময় সাজেদা বেগমের দিন কাটত ঘরের কাজ করে। তাঁর স্বামী ইমামুল হোসেন ফুল চাষ নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। একদিন জ্বালানি সংগ্রহ করতে গিয়ে গাছ থেকে পা ফসকে পড়ে আহত হন ইমামুল। স্বামীর স্থায়ী প্রতিবন্ধিতার মুখে জীবনযুদ্ধে লড়তে সামনে এগিয়ে আসেন সাজেদা। ফুল চাষে স্বামীর জায়গা নেন স্ত্রী। সাজেদাকে সাধ্যমতো কাজে সহায়তা করেন ইমামুল। সাজেদা এখন যশোর ঝিকরগাছার অন্যতম একজন সফল ফুলচাষি।
সাজেদার বাগানের শেডে ফুটে আছে জারবেরা ফুল। বাগান থেকে তোলা ফুল শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে সাজাচ্ছেন স্বামী-স্ত্রী।ঢাকায় পাঠানোর জন্য জারবেরা ফুলের বাক্স প্রস্তুত করা হচ্ছে।শেডের ভেতরে ফুলগাছে পানি দিচ্ছেন সাজেদা।আঁটি বাঁধার পর বাঁশের ঝুড়িতে রাখা হচ্ছে জারবেরা ফুল।জারবেরা ফুল তুলছেন সাজেদাজারবেরা ফুলের মাথায় পলিথিন মুড়ে দিচ্ছেন ইমামুল।সাজেদার স্নাতকপড়ুয়া মেয়ে তানিয়াও কাজে সহযোগিতা করেন।ফুলের ব্যাপারীর সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলছেন সাজেদা।বাক্সে ভরার জন্য ফুলের আঁটি নিয়ে যাচ্ছেন এক শ্রমিক।বাগান থেকে তোলা জারবেরা ফুল হাতে সাজেদা।সাজেদা এখন এক সফল ফুলচাষি।