সব শঙ্কা পেছনে ফেলে স্বস্তির ছোঁয়া

সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার এক মাস পর চট্টগ্রাম বন্দর জেটিতে ফিরেছেন এমভি আবদুল্লাহ জাহাজের নাবিকেরা। মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় বন্দরের নিউমুরিং টার্মিনালে পৌঁছান তাঁরা। নাবিকদের দেখা পেতে এ সময় বন্দরের জেটিতে ভিড় করেন তাঁদের স্বজনেরা। তাঁদের কারও হাতে ছিল ফুল, কারও হাতে কেক। গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগর থেকে কেএসআরএম গ্রুপের জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ছিনতাই করে সোমালিয়ার দস্যুরা। মুক্তিপণ দিয়ে ৩৩ দিনের মাথায় ১৩ এপ্রিল দিবাগত রাতে জাহাজটি মুক্ত করা হয়।

এমভি আবদুল্লাহর নাবিকদের অন্য একটি জাহাজে করে চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে আনা হচ্ছে।
জেটিতে পতাকা হাতে প্রিয়জনের অপেক্ষায় এক স্বজন।
বন্দরের জেটিতে আসার পর হাত নেড়ে স্বজনদের শুভেচ্ছা জানান নাবিকেরা।
নোঙর করার পর জাহাজ থেকে নামছেন মুক্তি পাওয়া নাবিকেরা।
জাহাজ থেকে নামার আগে নিজেদের ব্যাগ গুছিয়ে নেন তাঁরা।
ব্যাগ হাতে নামছেন নাবিকেরা।
দীর্ঘ অপেক্ষার পর দুই মেয়ে ইয়াশরা ফাতেমা ও উনাইজা মেহবিনকে কাছে পেয়ে জড়িয়ে ধরেন নাবিক আতিক উল্লাহ খান।
আড়াই বছরের ছেলে সাদকে জড়িয়ে ধরে বাক্‌রুদ্ধ হয়ে পড়েন নাবিক নুরুদ্দিন।
নাবিক তানবীর আহমেদকে পেয়ে জড়িয়ে ধরেন মা জ্যোৎস্না বেগম।
জাহাজ থেকে নামার পর স্বজনেরা এভাবেই জড়িয়ে ধরেন নাবিকদের।
বাসে উঠে বিজয়সূচক চিহ্ন দেখান নাবিকেরা।