চট্টগ্রামের বাস্তুহারার শুঁটকি

চট্টগ্রাম নগরে শুঁটকি উৎপাদিত হয় নগরের কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী বাস্তুহারা এলাকায়। শুষ্ক মৌসুমে এখানে প্রতিদিন ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আসতে শুরু করে। এসব মাছ প্রক্রিয়াজাত করে শুঁটকি তৈরি করা হয় এখানে। শুঁটকি তৈরির ক্ষেত্রগুলোকে বলা হয় মহাল। এসব মহালে লবণ ও রোদে শুকানো পদ্ধতিতে শুঁটকি উৎপাদন করা হয়। মহালে উঁচু করে পাতা মাচায় নানা রকমের মাছ শুকাতে দেওয়া হয়। সামুদ্রিক রূপচাঁদা, ফাইস্যা, পুঁটি, সুরমা, লইট্যা, হাঙর, চিংড়িসহ নানা প্রজাতির মাছ আছে এখানে।

লবণ দিয়ে ঝুড়িতে তোলা হচ্ছে মাছ।
ড্রামে থাকা পানিতে তা ভালো করে ধুয়ে নেওয়া হচ্ছে।
মাছ ধোয়ার পর সেগুলো টুকরিতে করে নেওয়া হচ্ছে।
মাচায় শুকাতে দেওয়া হয়েছে মাছ।
নারী-পুরুষ সবাই শুঁটকিমহালে কাজ করেন।
মাছ উল্টেপাল্টে দিচ্ছে এক শ্রমিক।
ঝুলিয়ে শুকানো হচ্ছে হাঙর।
কেটে রূপচাঁদা মাছ শুকানো হচ্ছে।
বিভিন্নভাবে শুকানো হয় মাছ।
শুকানোর পর মাছ স্তূপ করে রাখা হয়েছে।