উত্তরের সবজির বাজার

উত্তরাঞ্চলে সবজির অন্যতম পাইকারি বাজার বগুড়ার শিবগঞ্জের মহাস্থান। স্থানীয় চাষিদের সবজি যেমন এখানে আসে, তেমনি আসে দেশের অন্য এলাকার সবজিও। বাজারে সবজির সরবরাহ কম থাকায় দাম আকাশছোঁয়া। কৃষকেরা বলছেন, অতিখরায় যেমন সবজির চারা নষ্ট হয়েছে, আবার অতিবৃষ্টিতেও কয়েক দফা চাষও বিলম্বিত হয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে দামে। আজ বুধবার সকালে মহাস্থান হাটের চিত্র তুলে ধরেছেন আলোকচিত্রী সোয়েল রানা।

খুলনা থেকে আনা মিষ্টিকুমড়া বিক্রির জন্য পসরা সাজিয়েছেন বিক্রেতারা। পাইকারিতে প্রতি কেজি কুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়।
খুলনা থেকে আনা মিষ্টিকুমড়া বিক্রির জন্য পসরা সাজিয়েছেন বিক্রেতারা। পাইকারিতে প্রতি কেজি কুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়।
সবজির মোকাম থেকে মরিচ কিনে বিক্রির জন্য নিয়ে যাচ্ছেন। পাইকারিতে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মোকামে কাঁচা মরিচের সরবরাহ ভালো হলেও এখনো দাম চড়া।
লেবুর আমদানি বেশি হওয়ায় দাম একটু কম। প্রতিটি লেবুর দাম ২ থেকে ৩ টাকা।
বাজারে প্রতি কেজি আলুর দাম ৫৫ টাকা।
ফুলকপি বিক্রির জন্য আনা হয়েছে বাজারে। কিন্তু দাম আকাশছোঁয়া। পাইকারিতে প্রতি কেজি ফুলকপি ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মোকামে করলার দামও বেশ চড়া। পাইকারিতে প্রতি মণ করলা ২ হাজার ৪০০ থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মুলার আমদানি ভালো হলেও দামও বেশ চড়া। পাইকারিতে প্রতি মণ মুলার দাম ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা।
লাউ কিনতে ব্যবসায়ীদের ভিড়। পাইকারিতে প্রতিটি ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
লাউশাকের প্রতি আঁটি বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ টাকায়।
মোকাম থেকে শসা কিনে নিয়ে যাচ্ছেন এক ব্যবসায়ী।
কচুমুখি মোকামেই ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বরবটি বাজারে বেশ চড়া। পাইকারিতে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়।