চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতুতে ওয়াকওয়ে

নদী পার হতে ফেরির অপেক্ষায় থাকতে হয় পথচারী ও যাত্রীদের। শুষ্ক মৌসুমে কোনোরকমে চলাচল করা গেলেও বর্ষায় দুর্ভোগ বাড়ে। তখন অমাবস্যা-পূর্ণিমার সময় ভরা জোয়ারে তলিয়ে যায় ফেরিতে ওঠার বেইলি সেতু। এ সময় ফেরি ও নৌকায় নদী পার হতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাত্রীদের। জীবনেরও ঝুঁকি থাকে। চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতুর সংস্কারকাজ পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় যাতায়াত দুর্ভোগের যেন শেষ নেই। সেতুটি যান চলাচলের জন্য উপযোগী করতে অন্তত আরও এক মাস সময় প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন সংস্কারকাজের সঙ্গে যুক্ত প্রকৌশলীরা। এদিকে হেঁটে পারাপারের জন্য সেতুতে প্রথমবারের মতো নির্মাণ করা ওয়াকওয়ে খুলে দেওয়া হয়েছে। এতে যাতায়াত দুর্ভোগ কিছুটা দূর হয়েছে বলে মনে করছেন ব্যবহারকারী। ছবিগুলো সম্প্রতি তোলা।

পায়ে হেঁটে পারাপারের জন্য দুই পাশে নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরি করা হয়েছে।
পায়ে হেঁটে পারাপারের জন্য দুই পাশে নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরি করা হয়েছে।
সেতুর এক পাশে রেললাইন, অন্য পাশে ওয়াকওয়ে।
প্রতিদিন হাজারো মানুষ পার হয়।
সংস্কারকাজ পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় এখনো যান চলাচল করছে না।
ওয়াকওয়েতে চলছে বাইসাইকেল।
সেতুতে যান চলাচল না হওয়ায় ফেরি দিয়ে গাড়ি পার হচ্ছে।
ফেরি থেকে ঝুঁকি নিয়ে নামছে মানুষ।
ফেরির সামনে দাঁড়িয়ে আছে মানুষ। এতে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
সেতুর সংস্কারকাজ এখনো শেষ হয়নি।
এখানে দুটি ফেরি চলাচল করে।