মিয়ানমারে গোলাগুলি চলছে, সীমান্তে আতঙ্ক

বাংলাদেশের সীমান্তসংলগ্ন মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আজও গোলাগুলি হয়েছে। সংঘাতের মধ্যেই আজ দেশটি থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন আরও ১১৪ জন। তাঁদের মধ্যে মিয়ানমারের সেনাসদস্য, সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) সদস্য ও সরকারি কর্মকর্তারা আছেন। মিয়ানমার থেকে ছোড়া গোলা আজও বাংলাদেশে এসেছে। এতে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা।

মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টার শেল আজ সকাল নয়টার দিকে এসে পড়ে বাংলাদেশের একটি বাড়ির উঠানে। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের মধ্যমপাড়া এলাকায়
ছবি: এস এম হানিফ
গতকাল আসা মর্টার শেলের আঘাতে নিহত হোসনে আরার ছেলে মোহাম্মদ ইব্রাহীমের আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে পরিবেশ। নাইক্ষ্যংছড়ি জলপাইতলী গ্রামে
গতকাল মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে নিহত হোসনে আরার বসতঘরে শোকার্ত স্বজনেরা। নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার জলপাইতলী গ্রামে
মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশ–বিজিপির সদস্যসহ ১১৪ জন আজ বাংলাদেশে ঢুকে পড়ার পর বিজিবি সদস্যরা তাঁদের নিরস্ত্রীকরণের কাজ করেন। কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালী রহমতের বিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে
গোলাগুলি বন্ধ হলে স্থানীয় লোকজন সীমান্তের এ পারে পালংখালীর রহমতের বিল এলাকায় ভিড় করেন। কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালী রহমতের বিল এলাকায়
সীমান্ত পার হয়ে আসা ব্যক্তিদের হেফাজতে নেয় বিজিবি। উখিয়ার পালংখালীর এলাকায়
মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যদের পোশাক খুলে এক পাশে বসানো হচ্ছে। কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালী এলাকায়
উখিয়ায় পালংখালীর রহমতেরবিল এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিচ্ছেন বিজিপি সদস্যরা