সিরাজগঞ্জ জেলা সদর ছাড়াও প্রায় নয়টি উপজেলায় তাঁতের কাজ হয়। সেখানে শাড়ি ,লুঙ্গি, গামছা ছাড়াও বাহারি নকশার থ্রি-পিস তৈরি করা হয়। সিরাজগঞ্জ জেলা সদর ছাড়াও শাহজাদপুর, বেলকুচি, উল্লাপাড়া, এনায়েতপুর, পাঁচিলসহ বেশ কয়েকটি স্থানে বসে এই কাপড়ের হাট। সপ্তাহের সোম ও বৃহস্পতিবার—দুই দিন বসে তাঁত কাপড়ের হাট। চলে কেনা-বেচা। ছবিগুলো গত সোমবার সকালে সিরাজগঞ্জ হাট থেকে তোলা।
হাটে হলুদ শাড়ি এভাবে দেখিয়ে ক্রেতাদের আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। শাড়িটির দাম ধরা হয়েছে ৮০০ টাকা। এই দোকানে কাতান, জামদানি ও হাফ সিল্কের শাড়িও বিক্রি করা হয়।এসব দোকানে কম দাম থেকে শুরু করে দামি শাড়িও বিক্রি করা হয়। বিক্রির আশায় থরে থরে গামছা সাজিয়ে রাখা হয়েছে। প্রতি থান গামছা ৪০০ থেকে ১ হাজার টাকায় পাইকারি দরে বিক্রি করা হয়। লুঙ্গি দেখছেন একজন ক্রেতা। তাঁতের কাপড় তৈরির অন্যতম উপকরণ সুতা। বিক্রির জন্য সুতার পসরা সাজিয়ে রেখেছেন এই বিক্রেতা। হাটের পাশেই দোকানে বিক্রি হচ্ছে সুতা ভরানোর নল। খুচরা বিক্রির জন্য কাপড়ের হাট থেকে পাইকারি দরে লুঙ্গি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন এই ব্যবসায়ী। হাট থেকে পাইকারি দরে কেনা লুঙ্গি ভটভটিতে তুলছেন এক ব্যবসায়ী।তাঁতের তৈরি শাড়ি কিনে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছে। ১০. হাটে বিক্রির জন্য তাঁতের তৈরি লুঙ্গি নিয়ে বসে আছেন এই বিক্রেতা।লুঙ্গির বিক্রির হিসাবের খাতা রেখেছেন এক তাঁতি।হাট থেকে লুঙ্গি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন এক ব্যবসায়ী।