চট্টগ্রামে ডেঙ্গু রোগী বাড়ছে

প্রতিদিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। সন্তানদের সুস্থ করে বাড়ি ফিরতে পারবেন কি না, তা নিয়ে অভিভাবকদের চোখেমুখে উৎকণ্ঠা। কেউ জ্বর কমাতে দিচ্ছেন জলপট্টি। আবার কেউ শিশু রোগীদের কোলে করে এদিক-ওদিক ঘুরে একটু আরাম দেওয়ার চেষ্টা করছেন। ছবিগুলো ২০ ও ২১ জুলাই চট্টগ্রাম নগরের আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ড থেকে তোলা।

পাঁচ বছর বয়সী ইকবালের জ্বর কমছেই না। মা-বাবা দুজনই একসঙ্গে জলপট্টি ও শরীর মুছিয়ে জ্বর কমানোর চেষ্টা করছেন।
পাঁচ বছর বয়সী ইকবালের জ্বর কমছেই না। মা-বাবা দুজনই একসঙ্গে জলপট্টি ও শরীর মুছিয়ে জ্বর কমানোর চেষ্টা করছেন।
কাট্টলী থেকে আসা তিন বছর বয়সী আবেদ জ্বরে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে।
কর্নেলহাট এলাকা থেকে আসা ছয় বছর বয়সী ইকবালের সেবায় ব্যস্ত মা-বাবা।
চট্টগ্রাম নগরের মাদারবাড়ি এলাকা থেকে আসা আট মাস বয়সী আজোয়াদকে বাতাস করে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করছেন তার নানি।
নগরের বিশ্ব কলোনি থেকে আসা পাঁচ বছর বয়সী তৈমুর এখন তুলনামূলক একটু সুস্থ। তাই হাসপাতালের বিছানাতেই বসে খেলা করছে সে।
পাঁচ দিন ধরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি আগ্রাবাদ থেকে আসা শিশু জারা। তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছেন চিকিৎসক।
বুধবার ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২০ মাস বয়সী শিশু আবদুল্লাহ। জ্বর কমাতে তার শরীর বারবার পানি দিয়ে মুছে দিচ্ছেন মা আয়েশা বেগম।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিন দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে সাত বছরের শিশু হিমাদ্রি দাশ। তাকে ওষধ দিচ্ছেন হাসপাতালের সেবিকা।
শিশু জান্নাতুলকে সামলাতে কোলে নিয়ে হাসপাতালে ঘুরছেন বাবা নূর।
নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি আগ্রাবাদ থেকে আসা শিশু জারা।