চলতি মৌসুমে ঘন কুয়াশার সঙ্গে দেশজুড়েই তীব্র শীত জেঁকে বসেছে। কুয়াশার সঙ্গে উত্তরে বইছে হিমেল হাওয়া। থেমে নেই মানুষের জীবন। মানুষের পাশাপাশি শীতে কাবু পশু–প্রাণীও। কাক ডাকা ভোর থেকে ফসলের মাঠে ব্যস্ত কৃষক। কুয়াশা ঢাকা শীতের সকালের কয়েকটি ছবি নিয়ে সাজানো গল্প।
শিশিরভেজা শর্ষে ফুল। যেন প্রকৃতিতে আলো ছড়াচ্ছে।কনকনে শীত। প্রকৃতি কুয়াশায় ঢাকা। তবুও মাফলার দিয়ে মুখ বেঁধে জীবিকার তাগিদে সাইকেলে চেপে কাজে যাচ্ছেন এক ব্যক্তি।কুয়াশা ঢাকা শীতের সকালে গ্রামীণ মেঠো পথ ধরে ছাগল চরাতে নিয়ে যাচ্ছে তিন কিশোরী।কুয়াশা ঢাকা শীতের সকালে ভুট্টাখেতে নিড়ানি দিচ্ছেন দুই কৃষক। শীতের সকালে খেতে গিয়ে ফুলকপি কেটে নিচ্ছেন দুই ব্যক্তি। একটু পরই ফুলকপি নিয়ে হাটে যাবেন তাঁরা। পাইকারিতে প্রতি মণ ফুলকপি ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।বয়োজ্যেষ্ঠ নারী আসমা বেগম। শীতে জবুথবু হয়ে গ্রামীণ মেঠো পথ ধরে হেঁটে যাচ্ছেন।শীত মৌসুমজুড়েই গ্রামের খেতে সবজির ব্যাপক আবাদ হয়। সবজি রোপণের আগে জমিতে গোবর সার দেওয়ার জন্য ভ্যানে ভরে নিয়ে যাচ্ছেন কৃষকেরা।কনকনে শীতে জবুথবু হয়ে কলাপাতায় বসে আছে এক হলদে পাখি।কুয়াশা ঢাকা শীতের সকাল। কনকনে ঠান্ডা। এমন সকালে গরুর ঠান্ডা নিবারণে কম্বল গায়ে দেওয়া হয়েছে।ইউক্যালিপটাস গাছের মগডালে কুয়াশা ঢাকা শীতের সকালে অলস বসে আছে দুই জোড়া টিয়া পাখি।