১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে রংপুরে হত্যাযজ্ঞ চালায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসরেরা। আগামীকাল ২৬ মার্চ, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। দিবসটি সামনে রেখে রংপুর শহরের কয়েকটি বধ্যভূমি নিয়ে ছবির গল্প।
জিয়া ইসলামরংপুর থেকে
রংপুরের ‘দমদমা বধ্যভূমি’। ১৯৭১ সালের ৩০ এপ্রিল এখানে কারমাইকেল কলেজের ছয়জন অধ্যাপককে নির্মমভাবে হত্যা করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী।
বিজ্ঞাপন
‘দমদমা বধ্যভূমি’ স্মৃতিসৌধ।
বিজ্ঞাপন
রংপুর টাউন হল বধ্যভূমি ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এখানকার (রংপুর টাউন হল বধ্যভূমি ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ) এই কূপে লাশ ফেলা হতো‘দখিগঞ্জ শ্মশান বধ্যভূমি’। ১৯৭১ সালের ৩ এপ্রিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এখানে এনে অনেককে হত্যা করে। দখিগঞ্জ শ্মশান বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ। রংপুরের ঘাঘট নদের তীরের ‘রক্ত গৌরব’ স্মৃতিস্তম্ভের ফলক। ‘রক্ত গৌরব’ স্মৃতিস্তম্ভ।