বরিশালের আমড়ার বাহার

পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ উপজেলার আটঘর-কুড়িয়ানা ইউনিয়নে এবং ঝালকাঠি জেলার ভিমরুলি, শতদশকাঠি, হিমানন্দকাঠিসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় প্রচুর পরিমাণে আমড়া উৎপাদিত হয়। কারণ, পেয়ারার চেয়ে আমড়া উৎপাদনে চাষিরা লাভবান হন বেশি। ব্যাপারীরা চাষিদের কাছ থেকে বাগানসহ আমড়া কিনে নেন। কিংবা চাষিরা পাইকারদের কাছে মণ অনুযায়ী বিক্রি করে থাকেন। প্রতি মণ আমড়া আকার ও মান অনুযায়ী ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করা হয়। সপ্তাহের প্রতি শুক্র ও সোমবার হাট থাকায় এ সময় বেচাকেনা হয় বেশি। চাষিরা আবার নৌকায় করে আনা আমড়া পাইকারদের কাছে বিক্রি করেন। ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পরিবহনের মাধ্যমে এসব আমড়া নিয়ে যাওয়া হয়।

চাষিদের কাছ থেকে কেনা আমড়া বস্তায় ভরে কলাপাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হচ্ছে।
আটঘর এলাকায় রাস্তার দুই পাশে রয়েছে প্রচুর আমড়াগাছের বাগান।
গাছ থেকে আমড়া পেড়ে ঝুড়িতে করে নিচে নামানো হচ্ছে।
গাছ থেকে নামানো আমড়া ঝুড়িতে রাখা হচ্ছে।
বাঁশের মাথায় জাল বেঁধে আমড়া পাড়ছেন এক চাষি।
বস্তায় রাখা আমড়া যন্ত্রের সাহায্যে মাপা হচ্ছে।
নৌকায় করে বিক্রির জন্য আনা আমড়া ঝুড়িতে রাখছেন এক চাষি।
ভিমরুলির খালে চলছে আমড়া কেনাবেচা। নৌকায় আসা আমড়া চাষিদের কাছ থেকে কিনে বস্তায় ভরে ট্রলারে তুলছেন পাইকারি বিক্রেতারা।
নৌকায় করে আমড়া বিক্রির জন্য নিয়ে এসেছেন এক চাষি।
খালের মধ্য দিয়ে নৌকায় আমড়া নিয়ে যাচ্ছেন চাষিরা।
বিভিন্ন আকার ও মানের আমড়া বাছাই করে আলাদা করছেন ব্যাপারীরা।
গাছ থেকে পেড়ে স্তূপ করে রাখা হয়েছে আমড়া।