রেলওয়ের প্রকৌশল বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৩১ সালে নির্মিত হয় কালুরঘাট রেলসেতু। ১৯৬২ সালে যান চলাচল শুরু হয়। এর আগে দুবার সংস্কার করা হলেও সেতুটির বর্তমান অবস্থা খুব নাজুক। সেতুর বিভিন্ন স্থানে জন্মেছে গাছ। সড়কে সৃষ্টি হয়েছে গর্ত। সেতুর ভাঙা অংশ দিয়ে অনেক স্থানে দেখা যাচ্ছে নদীর পানি। এখন কক্সবাজারে ভারী ইঞ্জিনের ট্রেন যাবে। তাই আগামী সপ্তাহে শুরু হবে সেতুটি সংস্কারকাজ। সংস্কারকাজ চলাকালে এই সেতু দিয়ে যান চলাচল বন্ধ থাকবে। তাই যান চলাচলের জন্য আনা হয়েছে ফেরি। সংস্কারের সময় এসব ফেরি দিয়ে চলাচল করবে বিভিন্ন ধরনের পরিবহন। বর্তমানে এই সেতুতে ট্রেনের গতি ১০ কিলোমিটার। সংস্কারের পর ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার হবে বলে আশা করছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। কালুরঘাট সেতুর ছবিগুলো রোববার বিকেলে তোলা।