কক্সবাজারে মোখার প্রভাব

ঘূর্ণিঝড় মোখার অগ্রভাগ এগিয়ে আসায় বাংলাদেশের কক্সবাজার উপকূলে ঝোড়ো বাতাসের তীব্রতা বেড়েছে। এতে উত্তাল হয়ে পড়েছে সমুদ্র। বৃষ্টি ও বাতাসের মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছেন অনেকেই। আগেভাগে যাঁরা আশ্রয়কেন্দ্রে পৌঁছেছেন, তাঁরা চিন্তায় আছেন ঘরবাড়িসহ অন্যান্য সম্পদের সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে।

মোখার প্রভাবে উত্তাল সাগর। টেকনাফ, কক্সবাজার। সকাল সাড়ে ১০টা, ১৪ মে
ঝোড়ো বাতাসের মধ্যে নিরাপদ গন্তব্য যাচ্ছে মানুষ। বেলা ১১টা, মেরিন ড্রাইভ সড়ক, টেকনাফ, কক্সবাজার
ঝড়ের মধ্যে পাঁচ বছরের শিশুসন্তানকে আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছেন নাজমা খাতুন। বেলা ১টায়, জালিয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপ, টেকনাফ, কক্সবাজার
ঝোড়ো বাতাস থেকে ঘর রক্ষার জন্য চেষ্টা করছেন বাসিন্দারা। বেলা সোয়া ১টায়, জালিয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপ, টেকনাফ, কক্সবাজার
শিশুকে নিয়ে গন্তব্যে যাচ্ছেন এক ব্যক্তি। বেলা সোয়া ১টায়, জালিয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপ, টেকনাফ, কক্সবাজার
আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছে অনেক মানুষ। সকাল সোয়া ১১টায়, বাহারছড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কক্সবাজার
অনেকের মতো আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন আয়েশা খাতুন। তবে ঘূর্ণিঝড়ে ঘরের কী অবস্থা হবে, সেই চিন্তায় আছেন তিনি। বেলা সোয়া ১১টায়। কক্সবাজার বাহারছড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
বাড়িঘর ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছে অনেকেই। জালিয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপ, টেকনাফ, কক্সবাজার
পোষা ঘোড়াটিকেও আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে এসেছে একটি পরিবার। বেলা সাড়ে ১১টায়, বাহারছড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কক্সবাজার