পাবনায় এ বছর পশুর উৎপাদন বেশি হওয়ায় প্রচুর পশু অবিক্রীত রয়ে গেছে। এ ছাড়া আর্থিক সংকটের কারণে কমেছে গরু কোরবানির সংখ্যাও। আড়তগুলোয় কাঁচা চামড়ার সংখ্যা হিসাব করে তেমনটাই জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁদের হিসাবে চামড়ার দাম এ বছর আরও একটু বেশি হতে পারত; কিন্তু বাড়েনি। ৩০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে গরুর চামড়া। খাসির চামড়ার মূল্য ছিল ২০ থেকে ৪০ টাকা। ১৮ জুন পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার এসব চিত্র নিয়ে ছবির গল্প।
বিভিন্ন এলাকা থেকে সংগ্রহের পর গাড়িতে করে আড়তে নিয়ে আসা হচ্ছে পশুর চামড়া। গাড়ি থেকে গরুর চামড়া নামাচ্ছেন দুই ব্যক্তি।বিভিন্ন মাদ্রাসায় দান করা পশুর চামড়া নামাচ্ছে মাদ্রাসার ছাত্ররাই।গরুর পাশাপাশি ছাগল–ভেড়ার চামড়াও আসছে আড়তে।পশুর চামড়া কাটাছেঁড়া ও বাছাই করার কাজ চলছে। ছাগলের চামড়া এনে স্তূপ করে রাখা হচ্ছে। ছাগলের চামড়া বাছাই করার কাজ করছেন তাঁরা।লবণ দেওয়ার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়েছে গরুর চামড়া।চামড়ায় লবণ দেওয়ার কাজ চলছে। লবণ দেওয়ার পর চামড়া সংরক্ষণ করে রাখা হচ্ছে।