বাগদা চিংড়ির ঘেরে লাঙল চাষ

বাংলাদেশে সত্তরের দশক থেকে বাগদা চিংড়ির চাষ হয়। তবে বাগদা চিংড়িচাষিদের বেশ সচেতন থাকতে হয়। কারণ, পরিবেশ বিপর্যয় ও রোগজীবাণুর সংক্রমণে ঝুঁকিতে পড়তে পারে বাগদা চিংড়ির চাষ। তাই শুষ্ক মৌসুমে রোগজীবাণু থেকে চাষের ঘেরকে সুরক্ষিত করতে শুষ্ক মাটি লাঙল দিয়ে উল্টে দিতে হয়, যেন রোদের তাপে ক্ষতিকর জীবাণু নাশ করা যায়।  খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার শলুয়ায় বাগদা চিংড়ির ঘেরে লাঙল চাষ নিয়ে ছবির গল্প।

এক বিঘা পঁচিশ কাঠার ঘেরের জমি চাষ করা হচ্ছে।
এক বিঘা পঁচিশ কাঠার ঘেরের জমি চাষ করা হচ্ছে।
ভোর থেকে লাঙল দিতে শুরু করেছেন মনোহর মল্লিক।
ভোর থেকে লাঙল দিতে শুরু করেছেন মনোহর মল্লিক।
দীর্ঘ সময় কাজ করে হাঁপিয়ে উঠে বিশ্রাম নিচ্ছেন চাষি মনোহর।
দীর্ঘ সময় কাজ করে হাঁপিয়ে উঠে বিশ্রাম নিচ্ছেন চাষি মনোহর।
লাঙল দিয়ে ওলটানো মাটি রোদে শুকানো হচ্ছে।
ভেজা মাটি শুকানোর পর ফেটে গেছে।
এক দিকে লাঙল দেওয়া শেষ করে অন্য পাশে রওনা হয়েছেন চাষি মনোহর।
লাঙলের ফলায় চিরে যাচ্ছে মাটি।
গরু দুটিকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে।
ঘেরের পাশের অতিরিক্ত পানি সেচ দিয়ে ফেলে আবার নতুন পানি দেওয়া হবে।