বন্যায় বিপর্যস্ত মানুষ

বন্যার পানিতে ডুবেছে বসতঘর থেকে শুরু করে খেত-খামার সবকিছু। ডুবে যাওয়া বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে ছুটছে মানুষ। চারদিকে ত্রাণের জন্য হাহাকার। ফেনী, কুমিল্লাসহ চট্টগ্রামের পার্বত্য এলাকায় দুর্বিষহ দিন কাটাচ্ছে আটকে পড়া মানুষজন। বন্যাকবলিত কয়েকটি স্থানের টুকরো টুকরো দৃশ্য নিয়েই এই গল্প।

গোমতী নদীর বাঁধ ভেঙে যাওয়ার ফলে দ্রুত গতিতে পানি বেড়ে তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম। কোথাও হাঁটু পানি কোথাও কোমর পানি ভেঙে নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটছে মানুষ। গাজিপুর গ্রাম, বুড়িচং, কুমিল্লা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার বায়েক, কাইয়ুমপুর ও গোপীনাথপুর ইউনিয়নের সব সড়ক উজানের পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে গেছে। নয়নপুর, বায়েক ইউনিয়ন, কসবা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ফেনী সাউথ ইস্ট ডিগ্রি কলেজে ত্রাণ সংগ্রহ করে জড়ো করছেন স্বেচ্ছাসেবীরা। ফাজিলপুর, ফেনী
বন্যা থেকে বাঁচতে এখনো নিরাপদ স্থানের খোঁজে ছুটছে মানুষ। ফাজিলপুর, ফেনী
বন্যার পানিতে খামার থেকে ভেসে গেছে মুরগি। দু-একটি যা বাঁচাতে পেরেছেন তা নিয়ে আশ্রয় কেন্দ্রে আসছেন এক ব্যক্তি। ফেনী সাউথ ইস্ট ডিগ্রি কলেজ আশ্রয়কেন্দ্রের কাছে
বন্যার কারণে কয়েক শ পরিবার রেল স্টেশনে আশ্রয় নিয়েছে। ফাজিলপুর রেল স্টেশন, ফেনী
বন্যার স্রোতে পড়ে হাত ভাঙে ছয় বছর বয়সী তাবাসুনের। মা-মামা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে। ফাজিলপুর, ফেনী
বুক সমান পানিতে ভেঙে বন্যাদুর্গতদের মধ্যে ত্রাণ নিয়ে পৌঁছে দিচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবীরা। ফাজিলপুর, ফেনী
কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে ডুবে গেছে রাঙামাটি ঝুলন্ত সেতু।
বন্যার পানিতে ডুবে গেছে সুপেয় পানির অন্যতম মাধ্যম নলকূপ। বন্যাদুর্গত এলাকায় চলছে বিশুদ্ধ পানির চরম সংকট। জাহাপুর বাজার, মুরাদনগর, কুমিল্লা
ত্রাণের গাড়ি দেখা মাত্র হুমড়ি খেয়ে পড়েন বানভাসি মানুষজন। ফাজিলপুর, ফেনী