ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে সকাল থেকে উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো বাতাসসহ বৃষ্টি হয়েছে। জোয়ারে নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় প্লাবিত হয়েছে লোকালয়। উপদ্রুত এলাকার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য মাইকিং করেছেন স্বেচ্ছাসেবকেরা। সন্ধ্যার পর থেকে অনেকেই আশ্রয় নিয়েছেন সেখানে। জারি করা হয়েছে মহাবিপৎসংকেত। আজ রোববার দেশের বিভিন্ন এলাকায় রিমালের প্রভাব নিয়ে এই ছবির গল্প।
পরিবার নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছেন স্থানীয় মানুষেরা। পোটকাখালী, বরগুনাউপকূলে বসবাস করা লোকজনকে মাইকিং করে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বলছেন স্বেচ্ছাসেবকেরা। বুড়িগোয়ালিনী, শ্যামনগর, সাতক্ষীরাঘরের মালামাল নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে যাত্রা। দাতিনাখালী, শ্যামনগর, সাতক্ষীরাবেড়িবাঁধ উপচে জোয়ারের পানি প্রবেশ করছে লোকালয়ে। চর মোন্তাজের আন্ডার চর, রাঙ্গাবালী, পটুয়াখালীরিমালের প্রভাবে নদ-নদীর পানি বেড়ে লোকালয় ঢুকে পড়েছে। বৃদ্ধ এক নারীকে বাড়ি থেকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাচ্ছেন রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবকেরা। শারিকতলা গ্রাম, পিরোজপুরচরাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় বিপাকে মানুষ। বরইতলা, বরগুনাপ্লাবিত এলাকায় গবাদিপশু উদ্ধারে তৎপরতা। ঢালচর, চরফ্যাশন, ভোলাঘূর্ণিঝড়ের কারণে বিদ্যুৎ নেই। আশ্রয়কেন্দ্রে মোমবাতি জ্বালিয়ে বসে আছেন লোকজন। কলবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা