দৃষ্টিনন্দন কাঠের ঘর

মুন্সিগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী নান্দনিক কাঠের ঘর। কয়েক বছর আগেও এসব ঘরের ক্রেতা ছিলেন স্থানীয় ব্যক্তিরা। তবে বাহারি সৌন্দর্যের কারণে কাঠের ঘরের খ্যাতি ছড়িয়েছে দেশজুড়ে। রিসোর্ট-রেস্তোরাঁ করার জন্য আস্ত এসব ঘর কিনে নিয়ে যান দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ক্রেতারা। আস্ত একেকটি ঘর একতলা, দোতলা—এমনকি তিনতলা পর্যন্ত হয়। মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার ঘরদোর কাঠপট্টির কলাবাগান এলাকায় পাওয়া যায় নকশাখচিত এসব ঘর। সর্বনিম্ন দেড় লাখ টাকা থেকে শুরু করে একেকটি ঘর আকার ও নকশা অনুযায়ী ৪০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।

ঘর তৈরির জন্য কাঠের তক্তা কাটছেন এক মিস্ত্রি।
ঘর তৈরির কাজে ব্যস্ত মিস্ত্রিরা।
কাঠ আর প্লেনশিট দিয়ে ফ্রেম তৈরি করা হচ্ছে।
হাতুরি-বাটল দিয়ে নকশা তৈরি করছেন মিস্ত্রিরা।
সাদা-রঙিন টিন দিয়ে চালের ওপর করা হয়েছে কারুকাজ।
নতুন ঘরের ওপর-নিচে কাঠের পাটাতন।
কাঠ দিয়ে তৈরি নকশাখচিত দরজা।
কাঠের তৈরি জানালা।
ঘরের চালের সঙ্গে লাগানো টিনে নকশা করা হয়েছে।
কাঠের ওপর খোদাইয়ের কাজ করছেন এক মিস্ত্রি।
প্রস্তুত তিনতলা কাঠের ঘর। প্রতি তলায় রয়েছে বারান্দা।
সারি সারি নতুন ঘর তৈরি করে বিক্রির জন্য রাখা হয়েছে।