ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়েছেন উপকূলের বাসিন্দারা। ধসে পড়েছে বসতঘর-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে বিভিন্ন এলাকা। এতে চরম দুর্দশার মধ্যে রয়েছেন এসব অঞ্চলের মানুষ। রিমালের ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে মঙ্গলবার তোলা ছবি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই ছবির গল্প।
ঝড়ে উড়ে গেছে বসতঘর। বড় সন্ন্যাসী গ্রাম, বাগেরহাটজোয়ারের পানির তোড়ে ভেঙে গেছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ। ভাঙা স্থান দিয়ে লোকালয়ে পানি ঢুকছে। গুলিশাখালি, বদরখালী, সদর উপজেলা, বরগুনাঝোড়ো বাতাসে ভেঙে পড়েছে একটি বিদ্যালয়। কাউয়ারচর, কলাপাড়া উপজেলা, পটুয়াখালীজলোচ্ছ্বাসের তোড়ে ধসে গেছে প্রায় সাড়ে চার কিলোমিটার বাঁধ। ৯ নম্বর ওয়ার্ড, দক্ষিণ সাকুচিয়া, মনপুরা, ভোলারিমালের প্রভাবে ভারী বর্ষণে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ভেঙে গেছে গোগালিছড়া নদীর বাঁধ। পানিতে তলিয়ে গেছে আশপাশের বিভিন্ন এলাকা। গাজীপুর, কুলাউড়া, মৌলভীবাজারজোয়ারের পানির তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক। মির্জাগঞ্জ, পটুয়াখালীপানিতে ডুবে গেছে পাকা ধান। ক্ষতির আশঙ্কায় এসব ধান কেটে নিচ্ছেন কৃষকেরা। বদরগঞ্জ, রংপুর জাহাজটি বাঁধা ছিল রেলিংয়ের সঙ্গে। ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে সাগরের প্রচণ্ড ঢেউয়ের কারণে জাহাজের টানে ভেঙে গেছে রেলিং। খেজুরতলা, পতেঙ্গা, চট্টগ্রামবিদ্যুৎ না থাকায় চার্জার লাইট জ্বালিয়ে চলছে রোগীর সেবা। ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল, ভোলা