সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের চট্টগ্রাম নগরের ষোলশহর রেলস্টেশনে যাওয়ার কথা ছিল মঙ্গলবার বেলা তিনটায়। সেখানে আগে থেকেই অবস্থান নেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। স্টেশনে যেতে না পেরে আন্দোলনকারীরা মুরাদপুর এলাকায় জড়ো হন। সেখানেও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা উপস্থিত হলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। দিনভর নগরের বিভিন্ন স্থানেও দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে তিনজন নিহত ও ২০ জনের বেশি আহত হয়েছেন। নগরের মুরাদপুর, ২ নম্বর গেট ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ছবিগুলো তুলেছেন সৌরভ দাশ ও জুয়েল শীল।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের দিকে ধেয়ে যান ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতা–কর্মীরা।আন্দোলনকারী ও ছাত্রলীগ–যুবলীগের মধ্যে সংঘর্ষ।সংঘর্ষের সময় আহত একজনকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।আহত আন্দোলনকারী এক শিক্ষার্থী।সংঘর্ষ চলাকালে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।সংঘর্ষের সময় আগ্নেয়াস্ত্র হাতে এক যুবক।দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন পথচারীরা।নগরের ২ নম্বর গেট এলাকায় ধারালো অস্ত্র হাতে মহড়া দেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। আন্দোলনকারীদের ধাওয়া দেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা।সংঘর্ষে আহত ব্যক্তিদের নিয়ে যাওয়া হয় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।সংঘর্ষে নিহত মোহাম্মদ ফারুকের স্ত্রী সীমা আক্তার ও স্বজনদের আহাজারি।কান্নায় ভেঙে পড়েন নিহত ওয়াসিমের বড় ভাই আবদুল্লা আল নোমান।