জব্বারের বলীখেলা

আবদুল জব্বার স্মৃতি কুস্তি প্রতিযোগিতা বা বলীখেলা ১১৪ বছরে পা রাখল। মাঝখানে দুই বছর করোনার জন্য এবং তারও আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় একবার বলীখেলা অনুষ্ঠিত হয়নি। লালদীঘির মাঠ সংস্কারের জন্য গত বছর সড়কের ওপর রিং বসিয়ে বলীখেলা হয়েছে। তবে এবার লালদীঘির মাঠেই হয়েছে বলীখেলা। এতে অংশ নেন ৬৪ জন বলী। এর মধ্যে ৭১ বছরের খাজা আহমদের মতো বলী যেমন ছিলেন, তেমনি ১৭ বছরের নূর হোসেনের মতো কিশোরও ছিল। প্রতিবছরের মতো এ বছরও বলীখেলা দেখতে আসেন হাজরো মানুষ।

খেলায় অংশ নিতে লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন বলীরা।
খেলায় অংশ নিতে লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন বলীরা।
লড়াই দেখতে আসেন হাজারো মানুষ।
চলছে দুই বলীর লড়াই।
মাটিতে পিট লাগানোর আগমুহূর্তে।
হাত ওপরে তুলে ছাড়ানোর চেষ্টা করছেন একজন খেলোয়াড়।
একজনকে তুলে নিচে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে।
মাটিতে এভাবে পিঠ লাগাতে পারলেই জিতে যান খেলোয়াড়েরা।
পিঠ যেন মাটিতে না লাগে, প্রাণপণে সেই চেষ্টা চলছে।
গলায় হাত পেঁচিয়ে ধরাশায়ী করার চেষ্টা।
চূড়ান্ত পর্যায়ে লড়ছেন দুই বলী।
এবারের বিজয়ী কুমিল্লার শাহজালাল বলী।
জয়ী হওয়ার পর লাফিয়ে উল্লাস করেন শাহজালাল বলী।