শুঁটকিপল্লি

চট্টগ্রাম নগরের কর্ণফুলীর তীরে বাকলিয়া বাস্তুহারা এলাকার শুঁটকিপল্লি। প্রতিবছর নভেম্বর মাসে এখানে শুরু হয় মাছের শুঁটকি তৈরি। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাচাগুলোয় শুকানো হয় নানা প্রজাতির মাছ। শুঁটকি তৈরি ও প্রক্রিয়াজাতকরণে ব্যস্ত সময় পার করেন নারী ও পুরুষ শ্রমিকেরা। এই শুঁটকিপল্লি থেকে বেশির ভাগ শুঁটকি বিক্রি হয় চট্টগ্রামের চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ পাইকারি বাজারে। পল্লির প্রতিটি মাচাংয়ে বছরে এক থেকে দেড় কোটি টাকার ব্যবসা হয়। বাকলিয়া বাস্তুহারা এলাকার শুঁটকিপল্লি নিয়ে এই ছবির গল্প।

শুঁটকি তৈরির পর বাছাই করা হচ্ছে।
শুঁটকি তৈরির পর বাছাই করা হচ্ছে।
শুকানো হচ্ছে ছুরি মাছ।
পড়ন্ত বিকেলে কাজ করছেন শ্রমিকেরা।
স্তূপ করে রাখা হচ্ছে শুঁটকি।
মাথায় ঝাঁকায় করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে শুঁটকি।
ঝুড়িতে ভরা হচ্ছে শুঁটকি।
টুকরিতে সাজিয়ে রাখা লইট্ট্যা শুঁটকি।
অনেক নারী শ্রমিকের সঙ্গে শুঁটকিপল্লিতে আসে তাঁদের শিশুসন্তানেরা।
চারদিকে নেট টাঙিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ‘অরগানিক’ শুঁটকি।
শুঁটকি তৈরির পর কাঁধে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
পলিথিনের ওপর স্তূপ করা হয় শুঁটকি।
বিক্রির জন্য শুঁটকি বস্তায় ভরা হচ্ছে।