প্রথম আলোর রজতজয়ন্তী উদ্‌যাপন

সাহসিকতা, সত্যনিষ্ঠা ও একাগ্রতার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সুসাংবাদিকতা অব্যাহত রাখার প্রত্যয় নিয়ে প্রথম আলো শুরু করল শতাব্দীর পথে তার ২৬তম বছরের যাত্রা। দেশের সর্ববৃহৎ সংবাদমাধ্যমটির ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে আজ শুক্রবার রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বসেছিল সারা দেশের কর্মীদের নিয়ে এক আনন্দ উৎসব। আলোচনা, গান, নৃত্যসহ নানা পরিবেশনা এবং বিভিন্ন বিভাগের সেরা কর্মীদের পুরস্কৃত করা হয় এই অনুষ্ঠানে। ছবিগুলো তুলেছেন সাজিদ হোসেন, আশরাফুল আলম ও তানভীর আহাম্মেদ

জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় প্রথম আলোর রজতজয়ন্তীর অনুষ্ঠান।
শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন প্রথম আলোর নির্বাহী সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফ।
প্রথম আলোর মূল্যবোধ, ব্রত ও রূপকল্প তুলে ধরেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান কি মেকার্স কনসালটিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্বনন শাহরিয়ার।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন দ্য ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহ্‌ফুজ আনাম।
প্ল্যাকার্ড উঁচিয়ে প্রথম আলোর ২৫ বছরের যাত্রার ব্যাপ্তি জানান দেন কর্মীরা।
শুভেচ্ছা স্মারক হাতে অনুষ্ঠানে আসা চার অতিথি বাঁ থেকে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ব্যবসায়ী নেতা সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, ম্যাগসাইসাই পুরস্কারজয়ী আইসিডিডিআরবির বিজ্ঞানী ফেরদৌসী কাদরি, বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন, শিল্পী রাহুল আনন্দ।
শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ক্রিকেটার তামিম ইকবাল।
অনুষ্ঠান মঞ্চে ওঠেন তিন প্রতিবেদক বাঁ থেকে শামসুজ্জামান, রোজিনা ইসলাম ও মোশাররফ শাহ।
মঞ্চে বিদেশ প্রতিনিধি (বাঁ থেকে) উত্তর-পূর্ব ভারতের শুভজিৎ বাগচী, কলকাতার অমর সাহা, মুম্বাইয়ের দেবারতি ভট্টাচার্য, সাংবাদিক কামাল আহমেদ ও দিল্লির সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রথম আলোর কর্মীদের নৃত্য ও সংগীত পরিবেশনা।
সেরা কর্মীর পুরস্কার হাতে পুরস্কৃতরা।
সারা দেশের সংবাদকর্মীদের নিয়ে গঠিত দলের ‘গম্ভীরা’ পরিবেশনা।
সারা দেশের প্রতিনিধিরা এক ফ্রেমে।
বক্তব্য দিচ্ছেন প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান।
অনুষ্ঠানে আগত প্রথম আলোর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মীরা।