গরমে শরীর শীতলে হাতপাখা

প্রতিবছর চৈত্র, বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাসে তালপাখার চাহিদা বেড়ে যায়। এই সময়ে কাহালুর আড়োলা, যোগীরভবন গ্রামজুড়ে ঘরে ঘরে পাখা তৈরির ধুম পড়ে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কারিগরেরা বাড়ির উঠানজুড়ে দল বেঁধে হাতপাখা তৈরির কাজ করেন। গরমে হাতপাখাই ছিল গ্রামের মানুষের ভরসা। বর্তমানে কারিগরপাড়ায় হর্তন, ঘুরকি, তেওয়াল ঘুরকি, ডাগুর পাখা, পকেট পাখা, নকশা পাখাসহ নানা ধরনের পাখা তৈরি হচ্ছে। বগুড়ার কাহালু উপজেলার আড়োলা ও যোগীরভবন গ্রাম ঘুরে পাখার কারিগরদের কর্মযজ্ঞের চিত্র নিয়ে এই ছবির গল্প।

রাজশাহী অঞ্চল থেকে ডাঁটসহ তালপাতা কিনে আনেন যোগীরভবন গ্রামের পাখার কারিগরেরা। সেগুলো রোদে শুকাতে দেওয়া হয়েছে
রাজশাহী অঞ্চল থেকে ডাঁটসহ তালপাতা কিনে আনেন যোগীরভবন গ্রামের পাখার কারিগরেরা। সেগুলো রোদে শুকাতে দেওয়া হয়েছে
তালপাতার পাখা তৈরি করছেন কারিগর আনিছার রহমান
তালপাতার পাখা তৈরি করছেন কারিগর আনিছার রহমান
পাখা তৈরি করে পানিতে ভিজিয়ে আবার রোদে শুকিয়ে নিচ্ছেন এক কারিগর
রোদে শুকাতে দেওয়া হয়েছে ডাঁট পাখা
রোদে শুকাতে দেওয়া ঘুরকি পাখা
বিভিন্ন নকশায় রাঙিয়ে তোলা ঘুরকি পাখা
তিনটি গ্রামজুড়ে প্রায় এক হাজার পরিবার পাখা তৈরির কর্মযজ্ঞে জড়িত
পাখা কেনাবেচার ব্যবসা করেন আবদুল লতিফ। কিনে নেওয়া পাখা ভ্যানে ভরে বিক্রির জন্য নিয়ে যাচ্ছেন তিনি