যমুনা নদীর চরাঞ্চলে এবার বাদামের ব্যাপক ফলন হয়েছে। সারিয়াকান্দি উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা আবদুল হালিমের তথ্যমতে, শুধু এই উপজেলার যমুনা নদীর চরাঞ্চলে প্রায় ৮৮০ হেক্টর জমিতে বাদামের চাষ হয়েছে। শুকনা বাদাম পাইকারিতে প্রতি মণ ৩ হাজার ২০০ থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সম্প্রতি বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার দীঘাপাড়া ও নয়াপাড়া চরাঞ্চলে গিয়ে বাদাম চাষের এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
চরাঞ্চলে এবার দুই বিঘা জমিতে বাদামের চাষ করেছিল মেহেনুর নাহারের পরিবার। এখন বাদামগাছ তুলে নদীর পানিতে ধুয়ে নিচ্ছেন তিনি। চর থেকে বাদামগাছ তুলে বাড়ি ফিরছেন সোহাগ হোসেন। এই বাদামগাছগুলো গরুকে খাওয়ানো হবে।চর থেকে বাদামগাছ তুলে নদীর পানিতে ধুয়ে নিচ্ছেন বদিউজ্জামান সরকার ও মেহেনুর নাহার। বাদামগাছ রোদে শুকাতে দিচ্ছেন সনি আকতার।বাড়ির উঠানে স্তূপ করে রাখা বাদামগাছ।বাড়ির উঠানে বসে গাছ থেকে বাদাম ছাড়িয়ে নিচ্ছেন জোলেখা ও মনোয়ারা বেগম।বাদামের ফলনে মুখে হাসির রেশ পড়েছে শাপলা বেগমের।বাদামগাছ দেখাচ্ছেন সনি আকতার।বাড়ির উঠানে বেছে নেওয়া বাদাম শুকাতে দিচ্ছেন এক নারী।শুকনা বাদাম হাটে নিয়ে বিক্রি করা হবে। প্রতি মণ বাদাম ৩ হাজার ২০০ থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।