অনাবৃষ্টি এবং তীব্র তাপপ্রবাহে বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর কম জমিতে পাট চাষ হয়েছে। তবে যেসব জমিতে কৃষক পাট চাষ করেছেন, তাঁদের জমিতে ফলন ভালো হয়েছে। কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বগুড়ায় এবার ৮ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে পাট চাষ করা হয়েছে। এখন পাট কাটা ও আঁশ ছড়ানোর কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। গত বছরের তুলনায় এবার পাটের দামও বেশি পাচ্ছেন কৃষকেরা।
সদ্য কাটা পাট জাগ দেওয়ার জন্য ইছামতী নদীতে ফেলছেন এক ব্যক্তি। যমুনার চরাঞ্চল থেকে কাটা পাট ভেলা বানিয়ে ভাসিয়ে তীরে নিয়ে আসছেন কৃষকেরা। যমুনার পানিতে পাট জাগ দিচ্ছেন এক কৃষক। জাগ দেওয়া পাটের আঁশ ছড়াচ্ছেন কৃষক আপেল সরকার। আঁকাবাঁকা ইছামতী নদীর তীর ঘেঁষে চলছে পাটের আঁশ ছড়ানোর কাজ। ইছামতী নদীর ওপর নির্মিত মহিষাবান সেতুতে পাট শুকিয়ে নিচ্ছেন কৃষকেরা। যমুনার চরাঞ্চলে পাট শুকিয়ে নিচ্ছেন কৃষকেরা। আঁশ ছড়ানো পাটের বান্ডিল নৌকায় তীরে নিয়ে আসছেন কৃষকেরা। পাট শুকাতে নিয়ে যাচ্ছেন দুই কৃষক। চরাঞ্চল থেকে পাট কাটি নিয়ে আসছেন এক কৃষক। সেগুলো জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করবেন তিনি। সারিয়াকান্দি হাটে পাট বেচাকেনা চলছে। প্রতি মণ পাট ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।