ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত ৬০ কিলোমিটার এক্সপ্রেসওয়ের পুরোটাই অব্যবস্থাপনা আর অনিয়মে ভরপুর। এর মধ্যে ফরিদপুর অংশে ১১ কিলোমিটারে সবচেয়ে বেশি অব্যবস্থাপনা। যেখানে সেখানে ইচ্ছেমতো বিভিন্ন বাসের কাউন্টার বানিয়ে যাত্রী ওঠানো–নামানো হচ্ছে। যেখান সেখান দিয়ে এক্সপ্রেসওয়েতে উঠে পড়ছে তিন চাকার অবৈধ যান। পদচারী–সেতু থাকতেও ইচ্ছেমতো যেখান সেখান দিয়ে পারাপার হচ্ছে মানুষ।
যাত্রী তুলতে বাস দাঁড় করানো হচ্ছে এক্সপ্রেসওয়ের মধ্যে।হেলমেট ছাড়া বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালাচ্ছেন দুই ব্যক্তি।এক্সপ্রেসওয়ের মধ্যে বাস থেকে নেমে বেষ্টনী পার হচ্ছেন এক নারী।এক্সপ্রেসওয়ের মধ্যে বাস দাঁড় করিয়ে যাত্রী ওঠানো–নামানো হচ্ছে।বাসে যাত্রী তুলে দেওয়ার পর ‘কমিশন’ নিচ্ছেন একজন।বেষ্টনী ডিঙিয়ে কোলের সন্তান নিয়ে বাসে উঠতে যাচ্ছেন এক যাত্রী।সড়কে নেমে সন্তানসহ এক্সপ্রেসওয়ের বেষ্টনী ডিঙিয়ে যাচ্ছেন এক নারী।দৌড়ে এক্সপ্রেসওয়ে পার হচ্ছেন এক হকার।মুঠোফোন কানে নিয়ে এক্সপ্রেসওয়ের বেষ্টনী পার হয়ে হচ্ছে দুই ব্যক্তি।উল্টো পথে মোটরসাইকেল চালাচ্ছেন এক ব্যক্তি।সুযোগ বুঝে যাত্রী নিয়ে উঠে পড়েছে ভ্যান গাড়ি।সড়কে বাস দাঁড় করিয়ে যাত্রী তোলা হচ্ছে।